শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন

মার্কেট ডিএসসিসির, ভাড়া তুলছেন প্রভাবশালীরা

মার্কেট ডিএসসিসির, ভাড়া তুলছেন প্রভাবশালীরা

স্বদেশ ডেস্ক:

দুঃখ ঘুচছে না গুলিস্তানের ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর ব্যবসায়ীদের। মার্কেটে অবৈধভাবে প্রায় হাজারখানেক দোকান তৈরি করে প্রতিটি ২০ থেকে ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি করেছিলেন কয়েকজন প্রভাবশালী। সম্প্রতি সেসব দোকান ভেঙে দেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এতে নিঃস্ব হয়ে যান সেসব দোকান কেনা বিপুলসংখ্যক ব্যবসায়ী। তবে পার পেয়ে যার ওইসব দোকান তৈরির মূল হোতারা। কিছুদিন আড়ালে থাকলেও বর্তমানে ফের স্বরূপে ফিরেছেন সেই প্রভাবশালীরা।

জানা গেছে, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেটের তিনটি ব্লক জাকের প্লাজা, নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজার বর্ধিতাংশ করপোরেশনকে না জানিয়েই ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিচ্ছেন ফিরোজ আহমেদ নামে এক প্রভাবশালীর সিন্ডিকেট। এই ফিরোজ আহমেদ জাকের প্লাজা দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হলেও পুরো ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ জুড়েই আধিপত্য বিস্তার করেছেন তিনি।

ডিএসসিসির তথ্য অনুসারে, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর তিনটি ব্লক (এ, বি ও সি) রয়েছে; স্থানীয়ভাবে যা নগর প্লাজা, সিটি প্লাজা ও জাকের প্লাজা নামে পরিচিত। এর মধ্যে নগর প্লাজার নিচতলায় ৯৮টি, দ্বিতীয় তলায় ১৫৭টি, তৃতীয় তলায় ১৫৭টি, চতুর্থ তলায় ১১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১১৪টি দোকান রয়েছে। এসব দোকানের মধ্যে অবরাদ্দ রয়েছে চতুর্থ তলায় ১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১৪টি। একইভাবে সিটি প্লাজার নিচতলায় ১১৭টি, দ্বিতীয় তলায় ১৭৮টি, তৃতীয় তলায় ১৭৮টি, চতুর্থ তলায় ১১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১১৪টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে চতুর্থ তলায় ১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১৪টি দোকান অবরাদ্দ রয়েছে।

এ ছাড়া জাকের প্লাজার নিচতলায় ১৭২টি, দ্বিতীয় তলায় ৯৪টি, তৃতীয় তলায় ৯৪টি ও চতুর্থ তলায় ৯৪টি দোকান রয়েছে। যার সবই বরাদ্দ দেওয়া। তবে এসব দোকানের বাইরে প্রায় হাজারখানেক দোকান অবৈধভাবে নির্মাণ করেছিল মার্কেট সমিতি। সম্প্রতি ডিএসসিসি এক উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ এসব দোকানের বেশিরভাগই ভেঙে ফেলে। তবে মার্কেটের নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজায় ষষ্ঠ থেকে অষ্টম তলা পর্যন্ত ভবন এখনো নির্মাণাধীন। হৃদি কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স নামের একটি কোম্পানি এই ভবন নির্মাণের কাজ করছে। ইতোমধ্যে ভবনগুলোর বর্ধিতাংশের প্রায় শতভাগ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ভবনের বাইরের প্লাস্টার ও দোকানের ভেতরের প্লাস্টারের অংশের কাজ চলমান।

জানা গেছে, ফুলবাড়িয়া এলাকার অবৈধ দোকান উচ্ছেদকালে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হন। এসব ব্যবসায়ী উচ্ছেদের পর তাদের মালামাল বর্ধিতাংশের দোকানগুলোয় রাখেন। তবে গত মাসে এসব দোকানদারের কাছ থেকে প্রতি দোকান বাবদ ৮ থেকে ১৫ হাজার টাকা ভাড়ায় আদায় করছে একটি চক্র। এসব দোকান বাবদ ১ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত অ্যাডভান্স টাকাও নেওয়া হয়েছে।

গত কয়েক দিন নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজা ঘুরে দেখা গেছে, ষষ্ঠ থেকে অষ্টম তলা পর্যন্ত বেশিরভাগ দোকানই ভাড়া হিসেবে নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সিটি প্লাজার পঞ্চম তলার একাংশ, ষষ্ঠ তলার প্রায় পুরোটা ও অষ্টম তলার কিছু অংশ ভাড়া দেওয়া হয়েছে। তবে অষ্টম তলার বাকি অংশে এখনো কাজ চলমান। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এসব দোকান তারা ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল রাখার গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করছেন। তবে গত মাস থেকে মার্কেট সমিতির নামে এসব দোকানপ্রতি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে অ্যাডভান্সও। যদিও এসব দোকান সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কাউকে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ডিএসসিসি ভাড়াও আদায় করছে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘদিন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল দেলোয়ার হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর। বর্তমানে মার্কেটের ওপর থেকে তার নিয়ন্ত্রণ সরে গেলেও নতুনভাবে প্রভাব বিস্তার করেছেন ফিরোজ আহমেদ। গত দুদিনে অন্তত ১০ জন ব্যবসায়ী জানান, ফিরোজ আহমেদের লোকজন এসব দোকান ভাড়া দিচ্ছেন। ফিরোজের ভাই পরিচয় দেওয়া সুমন নামে একজন এসব তদারক করেন। এখন ডিএসসিসির অভিযানে যেসব দোকান ভেঙে ফেলা হয়, সেসব স্থানেও টিনের বেড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে দোকান। এসব দোকান থেকেও ফিরোজের লোকজন ভাড়া উত্তোলন করছেন। এর বাইরে সিটি প্লাজা ও নগর প্লাজার চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় ২৮টি অবারদ্দ দোকান রয়েছে। এসব দোকানও ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসেই বিপুল টাকা ওঠাচ্ছেন তারা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ফিরোজ ও তার সহযোগীরা তাদের আশ্বস্ত করছেন, এসব দোকান ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে করপোরেশন জানে। সুতরাং কোনো ঝামেলা হবে না। এসব বলে ফিরোজ আহমেদ ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর তিনটি ব্লক ঘিরে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এরা দোকান ভাড়া দেওয়া, যখন যাকে ইচ্ছে মারধর ও ব্যবসা বন্ধ করে দিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে নগর প্লাজায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাসুদুর রহমান, মহিউদ্দিন, আহাদ বাপ্পী ও রনি। এর মধ্যে আহাদ বাপ্পী নগর ও সিটি প্লাজায় উভয় মার্কেটেই প্রভাব বিস্তার করেছেন। সিটি প্লাজায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন দেওয়ান ও মাহাবুবুর রহমান মাহবুব।

এদিকে যেসব ব্যবসায়ী ফিরোজ আহমেদের অনুসারীদের কথা মানছেন না তাদের মারধর করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, সমিতির অফিসে ধরে নিয়ে মারধর করা হয়। কোনো কথার ব্যত্যয় ঘটলেই জুটছে নির্যাতন।

তবে সব অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে জাকের প্লাজা দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ বলেন, আমি কোনো অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত নই। আমরা সুষ্ঠুভাবে ব্যবসা করতে চাই। তাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে ইমেজ ক্ষুন্ন করছে।

ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জানান, গোটা বিষয়ে তিনি জানেন না। মেয়র বলেন, এসব দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। কারও বিরুদ্ধে ভাড়া আদায় বা অনিয়মের অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দুঃখ ঘুচছে না গুলিস্তানের ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর ব্যবসায়ীদের। মার্কেটে অবৈধভাবে প্রায় হাজারখানেক দোকান তৈরি করে প্রতিটি ২০ থেকে ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি করেছিলেন কয়েকজন প্রভাবশালী। সম্প্রতি সেসব দোকান ভেঙে দেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এতে নিঃস্ব হয়ে যান সেসব দোকান কেনা বিপুলসংখ্যক ব্যবসায়ী। তবে পার পেয়ে যার ওইসব দোকান তৈরির মূল হোতারা। কিছুদিন আড়ালে থাকলেও বর্তমানে ফের স্বরূপে ফিরেছেন সেই প্রভাবশালীরা।

জানা গেছে, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেটের তিনটি ব্লক জাকের প্লাজা, নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজার বর্ধিতাংশ করপোরেশনকে না জানিয়েই ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিচ্ছেন ফিরোজ আহমেদ নামে এক প্রভাবশালীর সিন্ডিকেট। এই ফিরোজ আহমেদ জাকের প্লাজা দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হলেও পুরো ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ জুড়েই আধিপত্য বিস্তার করেছেন তিনি।

ডিএসসিসির তথ্য অনুসারে, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর তিনটি ব্লক (এ, বি ও সি) রয়েছে; স্থানীয়ভাবে যা নগর প্লাজা, সিটি প্লাজা ও জাকের প্লাজা নামে পরিচিত। এর মধ্যে নগর প্লাজার নিচতলায় ৯৮টি, দ্বিতীয় তলায় ১৫৭টি, তৃতীয় তলায় ১৫৭টি, চতুর্থ তলায় ১১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১১৪টি দোকান রয়েছে। এসব দোকানের মধ্যে অবরাদ্দ রয়েছে চতুর্থ তলায় ১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১৪টি। একইভাবে সিটি প্লাজার নিচতলায় ১১৭টি, দ্বিতীয় তলায় ১৭৮টি, তৃতীয় তলায় ১৭৮টি, চতুর্থ তলায় ১১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১১৪টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে চতুর্থ তলায় ১৪টি ও পঞ্চম তলায় ১৪টি দোকান অবরাদ্দ রয়েছে।

এ ছাড়া জাকের প্লাজার নিচতলায় ১৭২টি, দ্বিতীয় তলায় ৯৪টি, তৃতীয় তলায় ৯৪টি ও চতুর্থ তলায় ৯৪টি দোকান রয়েছে। যার সবই বরাদ্দ দেওয়া। তবে এসব দোকানের বাইরে প্রায় হাজারখানেক দোকান অবৈধভাবে নির্মাণ করেছিল মার্কেট সমিতি। সম্প্রতি ডিএসসিসি এক উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ এসব দোকানের বেশিরভাগই ভেঙে ফেলে। তবে মার্কেটের নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজায় ষষ্ঠ থেকে অষ্টম তলা পর্যন্ত ভবন এখনো নির্মাণাধীন। হৃদি কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স নামের একটি কোম্পানি এই ভবন নির্মাণের কাজ করছে। ইতোমধ্যে ভবনগুলোর বর্ধিতাংশের প্রায় শতভাগ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ভবনের বাইরের প্লাস্টার ও দোকানের ভেতরের প্লাস্টারের অংশের কাজ চলমান।

জানা গেছে, ফুলবাড়িয়া এলাকার অবৈধ দোকান উচ্ছেদকালে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হন। এসব ব্যবসায়ী উচ্ছেদের পর তাদের মালামাল বর্ধিতাংশের দোকানগুলোয় রাখেন। তবে গত মাসে এসব দোকানদারের কাছ থেকে প্রতি দোকান বাবদ ৮ থেকে ১৫ হাজার টাকা ভাড়ায় আদায় করছে একটি চক্র। এসব দোকান বাবদ ১ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত অ্যাডভান্স টাকাও নেওয়া হয়েছে।

গত কয়েক দিন নগর প্লাজা ও সিটি প্লাজা ঘুরে দেখা গেছে, ষষ্ঠ থেকে অষ্টম তলা পর্যন্ত বেশিরভাগ দোকানই ভাড়া হিসেবে নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সিটি প্লাজার পঞ্চম তলার একাংশ, ষষ্ঠ তলার প্রায় পুরোটা ও অষ্টম তলার কিছু অংশ ভাড়া দেওয়া হয়েছে। তবে অষ্টম তলার বাকি অংশে এখনো কাজ চলমান। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এসব দোকান তারা ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল রাখার গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করছেন। তবে গত মাস থেকে মার্কেট সমিতির নামে এসব দোকানপ্রতি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে অ্যাডভান্সও। যদিও এসব দোকান সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কাউকে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ডিএসসিসি ভাড়াও আদায় করছে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘদিন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল দেলোয়ার হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর। বর্তমানে মার্কেটের ওপর থেকে তার নিয়ন্ত্রণ সরে গেলেও নতুনভাবে প্রভাব বিস্তার করেছেন ফিরোজ আহমেদ। গত দুদিনে অন্তত ১০ জন ব্যবসায়ী জানান, ফিরোজ আহমেদের লোকজন এসব দোকান ভাড়া দিচ্ছেন। ফিরোজের ভাই পরিচয় দেওয়া সুমন নামে একজন এসব তদারক করেন। এখন ডিএসসিসির অভিযানে যেসব দোকান ভেঙে ফেলা হয়, সেসব স্থানেও টিনের বেড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে দোকান। এসব দোকান থেকেও ফিরোজের লোকজন ভাড়া উত্তোলন করছেন। এর বাইরে সিটি প্লাজা ও নগর প্লাজার চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় ২৮টি অবারদ্দ দোকান রয়েছে। এসব দোকানও ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসেই বিপুল টাকা ওঠাচ্ছেন তারা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ফিরোজ ও তার সহযোগীরা তাদের আশ্বস্ত করছেন, এসব দোকান ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে করপোরেশন জানে। সুতরাং কোনো ঝামেলা হবে না। এসব বলে ফিরোজ আহমেদ ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট ২-এর তিনটি ব্লক ঘিরে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এরা দোকান ভাড়া দেওয়া, যখন যাকে ইচ্ছে মারধর ও ব্যবসা বন্ধ করে দিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে নগর প্লাজায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাসুদুর রহমান, মহিউদ্দিন, আহাদ বাপ্পী ও রনি। এর মধ্যে আহাদ বাপ্পী নগর ও সিটি প্লাজায় উভয় মার্কেটেই প্রভাব বিস্তার করেছেন। সিটি প্লাজায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন দেওয়ান ও মাহাবুবুর রহমান মাহবুব।

এদিকে যেসব ব্যবসায়ী ফিরোজ আহমেদের অনুসারীদের কথা মানছেন না তাদের মারধর করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, সমিতির অফিসে ধরে নিয়ে মারধর করা হয়। কোনো কথার ব্যত্যয় ঘটলেই জুটছে নির্যাতন।

তবে সব অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে জাকের প্লাজা দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ বলেন, আমি কোনো অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত নই। আমরা সুষ্ঠুভাবে ব্যবসা করতে চাই। তাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে ইমেজ ক্ষুন্ন করছে।

ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জানান, গোটা বিষয়ে তিনি জানেন না। মেয়র বলেন, এসব দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। কারও বিরুদ্ধে ভাড়া আদায় বা অনিয়মের অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877