স্বদেশ ডেস্ক: বাংলাদেশের সরকার সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ বা টিসিবির জন্য এক কোটি ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। এর মধ্যে বড় অংশ কেনা হবে যুক্তরাষ্ট্রের বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: রাষ্ট্রদূতরা শর্তসাপেক্ষে পুলিশের নেতৃত্বে এসকর্ট সুবিধা পাবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালে আগুন সন্ত্রাসের পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকজন রাষ্ট্রদূতকে বাইরে চলাফেরার সময় পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘আমেরিকা ঘোষণা দিয়েছে যে যারা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বাধা দিবে আগামীতে তাদের ভিসা দেয়া হবে না। আর এ বাধাদানকারীরা হলো বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে সেদেশে অবৈধ টাকা পাচার কমবে।’ আজ শনিবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্কের স্বাস্থ্য বিভাগ সেপ্টেম্বরের পর স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা গ্রহণের বাধ্যবাধকতা তুলে নিচ্ছে। আইনগত চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তারা। স্বাস্থ্য বিভাগ এক বিবৃতিতে জানায়, কোভিড-১৯-এর অবস্থা বদলে যাওয়ায় এবং টিকার সুপারিশে পরিবর্তন আসায় নিউইয়র্ক স্বাস্থ্য বিভাগ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য কোভিড-১৯ টিকার বাধ্যবাধকতা বাতিল করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। উল্লেখ্য, কোভিড-১৯-এর টিকা গ্রহণ না করায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রায় ৩০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী চাকরি হারিয়েছেন। আর এই টিকা গ্রহণ করেছেন প্রায় ১০ লাখ স্বাস্থ্যকর্মী। এই হিসাব দিয়েছে স্বাস্থ্যবিভাগ। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটি থেকে আশ্রয়প্রার্থীদের সাফোক কাউন্টিতে পাঠানো বন্ধ করতে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করার কথা ঘোষণা করেছেন সেখানকার নেতারা। তারা সেখানকার হোটেলে যাতে অভিবাসীদের রাখা না হয়, তা নিশ্চিত করতে আইনজীবী নিয়োগের কথাও জানিয়েছেন। আইনপ্রণেতারা বলেন, নগর কর্তৃপক্ষ আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য হোটেল ভাড়া করছেন বলে তারা শুনেছেন। আশ্রয়প্রার্থীদের প্রতিরোধ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তারা আইনজীবী নিয়োগ করছেন তারা। আইনপ্রণেতা কেভিন ম্যাকক্যাফ্রে বলেন, ‘নিউইয়র্ক সিটি সচেতনভাবেই নিজেকে অভয়স্থল নগরী হিসেবে ঘোষণা করেছেন। কিন্তু সাফক কাউন্টি তা নয়। তিনি অবশ্য জানান যে এটা কোনো অভিবাসনবিরোধী অবস্থান নয়। তবে বেশ কয়েকজন অভিবাসী জানান, এটি কার্যত সেটিই। তাদের মতে, এসব লোকের জন্য তাদের অর্থ খরচ হচ্ছে। এলেন ডিডোমেনিকো নামের একজন বলেন, ‘আমার ট্যাক্স অন্যায় কাজে লাগানো উচিত নয়। কারণ তারা এই দেশকে কিছুই দেয় না। তবে এর বিরুদ্ধে অভিমতও রয়েছে। অনেকেই এ ধরনের বক্তব্যকে হতাশাজনক, বিভাজনমূলক এবং বিদেশবৈরিতা হিসেবে অভিহিত করেছেন। সেরেনা মার্টিন লিগুইরি নামের একজন বলেন, আমরা এখানে যে মাত্রায় ঘৃণার কথা শুনলাম, তা সত্যিই জঘন্য। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটিতে অবস্থানরত ৭০ হাজার আশ্রয়প্রার্থীকে দ্রুততার সাথে ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করার জন্য ফেডারেল সরকারের প্রতি আবেগময় আবেদন জানিয়েছেন গভর্নর ক্যাথি হোকুল, মেয়র এরিক অ্যাডামস। তারা বলেন, এসব লোক কাজ করতে পারলে তারা নিজেরাই নিজেদের ব্যয় মেটাতে পারবে। অর্থাৎ তাদের বাসাভাড়া, খাবার, পোশাকসহ যাবতীয় অত্যাবশ্যক প্রয়োজন তারা নিজেরাই মেটাতে পারবে, এজন্য নগর কর্তৃপক্ষের অর্থ ব্যয় করতে হবে না। গভর্নর বলেন, ‘তারা কাজ করতে অতীব আগ্রহী। তারা কাজ করতে চায়। তারা এখানে এসেছে কাজের সন্ধানে নতুন ভবিষ্যতের সন্ধানে। তারা আমাদের অর্থনীতির, আমাদের সমাজের অংশ হতে চায়। আমাদের ইতোমধ্যেই যেসব স্থাপনা আছে, সেগুলোতে তারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে চায়।’ গভর্নর হোকুল বলেন, ৫ হাজার ফার্ম জব রয়েছে। ঠিক এখন আমাদের হাতে ৫ হাজারের বেশি ফুড সার্ভিস জব রয়েছে। ক্লিনার, হাউসকিপারের জন্য আছে ৪ হাজার চাকরি। নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামসও একই অভিমত প্রকাশ করেন। এমনকি ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, কংগ্রেস সদস্যরাও এই অভিমতকে সমর্থন করেছেন। তাদের সবাই বক্তব্য : অভিবাসীদের দ্রুত ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হলে তারা আমেরিকান ড্রিমে জীবনযাত্রা শুরু করতে পারবেন। ইউনিয়ন স্কয়ার হসপিটালিটির ড্যানি মেয়ার বলেন, কেউ কাজ করতে চাইলে তারা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত রয়েছেন। বর্তমানে আশ্রয়প্রার্থীদের কাগজপত্রের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আশ্রয়প্রার্থীদেরকে ১৮০ দিন অপেক্ষা করতে হয়। মেয়র অ্যাডামস বলেন, অভিবাসীরা দ্রুত ওয়ার্ক পারমিট না পাওয়ায় আয়ের অবৈধ রাস্তায় তারে অনেকে হাঁটছে। এখানে একদিকে তাদের শোষণ করা হয়, অন্যদিকে তারা কর দিতে পারে না। তাদেরকে দিয়ে কঠিন ও বিপজ্জনক কাজ করানো হয়। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটির সবচেয়ে উত্তপ্ত রিয়েল এস্টেট নাটক দৃশ্যত শেষ হয়েছে। দুটি নিলাম, একটি আইনি লড়াই এবং একটি কেলেঙ্কারিপ্রবণ নিউজ চক্র ত্রিকোণাকারী ফ্লাটিরন ভবনটি অবশ্য নতুন মালিক পেয়েছে। এসব বিস্তারিত...