রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন

নড়াইল জেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্কে বসবাসরত নড়াইল জেলাবাসীর সংগঠন নড়াইল জেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক’র বার্ষিক ইফতার মাহফিল ৭ এপ্রিল শুক্রবার ধর্মীয় উৎসব আমেজে অনুষ্ঠিত হয়েছে। লাগোর্ডিয়া এয়ারপোর্ট সংলগ্ন ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় অনুষ্ঠিত বিস্তারিত...

নিউইয়র্কে ‘ব্যবসা-অর্থনীতি উন্নয়নের কনফারেন্স’ সোমবার শুরু

নিউইয়র্কে তিন দিনব্যাপী ‘১২তম ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট’ শুরু হবে আগামী ১০ এপ্রিল (সোমবার)। কনফারেন্সে শতাধিক শিক্ষাবিদ বিশ্বের ২০টি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণ করবেন বলে কনফারেন্সের এক্সিকিউটিভ বিস্তারিত...

নিউইয়র্ক এখন জরিমানা না দেওয়ার নগরী

‍স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক জরিমানা না দেওয়া নগরীতে পরিণত হয়েছে। অন্যায় করবে, কিন্তু জরিমানা দিতে অনীহা! দুই-চার টাকা নয়, ২.১ বিলিয়ন ডলার জরিমানা বকেয়া জমে আছে নিউইয়র্কের অধিবাসীদের নামে। কার পার্কিং, রাস্তা পারাপার, সেফটি কোর্ড, সম্পত্তি-সম্পর্কিত লঙ্ঘন ইত্যাদি নানা অপরাধের কারণে ২০১৭ সাল থেকে নিউইয়র্কের অধিবাসীদের কাছে এই পরিমাণ জরিমানা বকেয়া পড়ে আছে বলে নতুন এক বিশ্লেষণে জানা গেছে। অবশ্য, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাজেট অফিস জানিয়েছে, প্রকৃত পরিমাণ হতে পারে আরো অনেক বেশি। কারণ এই সমীক্ষা থেকে স্থানীয় আয় ও বিক্রয় করসহ অনেক অপরিশোধিত বিল বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী, ২.১ বিলিয়ন ডলার বকেয়ার মধ্যে পার্কিং এবং রেড লাইট ক্যামেরার কারণে জরিমানাই পরিশোধ বাকি আছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি। আর ১৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বাকি রয়েছে সম্পত্তি কর ও সংস্কার বিল। অন্যদিকে নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা আইন লঙ্ঘনের জন্য করা ৯৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি জরিমানা এখনো আদায় করা যায়নি। এই জরিপ পরিচালনা করার জন্য অনুরোধকারী ম্যানহাটানের কাউন্সিলওম্যান গেল ব্রেওয়ার বলেন, ‘এটি হতাশাজনক খবর। যারা পাওনা পরিশোধ করে, তারা দেখতে পাচ্ছে যে অনেকেই কাজটি করছে না। জরিমানা আদায়ে আমরা দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। আমাদের আরো ভালোভাবে কাজ করতে হবে।’ নিউইয়র্ক সিটিতে রেড লাইট, গতি ও বাস লেন ক্যামেরার সংখ্যা বাড়ানোর কারণে অপরিশোধিত পার্কিং ও ক্যামেরা আইন লঙ্ঘনের জরিমানা বেশ বাড়ছে। নগরীতে ২০১৭ সালে পার্কিং ও ক্যামেরা-সম্পর্কিত জরিমানা বকেয়া ছিল ৭০ মিলিয়ন ডলার। এই বকেয়া ২০২০ সালে বেড়ে হয় ১১৯ মিলিয়ন ডলার। আর ২০২১ সালে ২৭৬ মিলিয়ন এবং ২০২২ সালে ৩৬৭ মিলিয়ন ডলার হয়। বিস্তারিত...

নিউইয়র্কের রিয়েল এস্টেট ‘প্রতারক’ বুখারী পলাশের দোষ স্বীকার

স্বদেশ ডেস্ক; নিউইয়র্কে বাংলাদেশি কমিউিনিটির এক রিয়েল এস্টেট ‘প্রতারক’ আদালতে তার দোষ স্বীকার করেছে। ২০১৫ সাল থেকে তিনি একাধিক প্রবাসী বাংলাদেশির সাথে প্রতারণা করে আসছিলেন। এই প্রতারকের নাম রাশিদুন বুখারী পলাশ। নিউইয়র্ক স্টেট ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নী ব্রিয়ন পিস জানিয়েছেন, বুখারী এ পর্যন্ত তিনজনের সাথে এক মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ প্রতারণার কথা নিজে স্বীকার করেছেন। অ্যাটর্নী আরো জানিয়েছেন, এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে বুখারীর সর্বোচ্চ ২০ বছরের সাজা হতে পারে। চলতি বছরের ৬ আগস্ট তার বিরুদ্ধে রায় হবার কথা রয়েছে। জানা গেছে, বুখারী শুধুমাত্র এক ব্যক্তির কাছ থেকেই সেপ্টেম্বর ২০১৫ থেকে এপ্রিল ২০১৮ পর্যন্ত ৯ লাখ ৩৫ হাজার ডলার গ্রহণ করে চারটি প্রপার্টির ৫০ ভাগ শেয়ার দেয়ার কথা বলে। তার কাছ থেকে একাধিক চেকের মাধ্যমে তিনি ওই অর্থ গ্রহণ করে। এই প্রপার্টিগুলোর অবস্থান ছিলো এস্টোরিয়া এবং লং আইল্যান্ড সিটিতে। আদালতে এটাও প্রমাণিত হয় যে. বুখারী লেনদেনের ভুয়া ডকুমেন্ট তৈরি করে ইনভেস্টরকে দেখায়। প্রকৃতপক্ষে  তিনি ওই অর্থ ইনভেস্ট না করে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়। তাছাড়াও নিজের মর্টগেজ এবং লাইফ ইন্সুরেন্সের পেমেন্টসহ অনান্য জায়গাতেও ব্যয় করে। বুখারী আরও দুইজন বাংলাদেশির সাথে প্রতারণা করে ডিসেম্বর ২০২০ থেকে মে ২০২২ সালের মধ্যে। তাদের সাথে প্রতারণা করে হাতিয়ে নেয় এক লাখ একানব্বই হাজার ডলার। অ্যাটর্নী পিসের একজন স্টাফ কোরাল মার্ফি মার্কোস (ঢ়ধঃপয.পড়স) ওয়েবসাইটে ২৮ মার্চ এসব তথ্য প্রকাশ করেন। অ্যাটনী পিস জানিয়েছেন, বুখারী তিনজনইে প্রতারণা করে নেয়া অর্থ ফেরত দিতে চেয়েছেন। বুখারীর কাছে যারা প্রতারিত হয়েছেন তারা সবাই বাংলাদেশি ছিলেন। বুখারীর দ্বারা আরও কেউ প্রতারিত হয়ে থাকলে বা তার কাছে অর্থ পাওয়ানা থাকলে অ্যাটর্নী অফিসে জানাতে বলা হয়েছে। বিস্তারিত...

নিউইয়র্কে ন্যূনতম ফিতরা ৮ ডলার

স্বদেশ ডেস্ক: রোজার ঈদের প্রকৃত নাম ঈদুল ফিতর। অর্থাৎ ঈদের সকালে জামাতে নামাজ পড়ার আগেই সমর্থবান প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ফিতরা দিতে হয়। প্রতিবছরই নিত্য ব্যবহার্য কয়েকটি পণ্যের দামের ওপর ভিত্তি করে ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করে বিভিন্ন মসজিদ। এ বছরও ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিউইয়র্কের বৃহত্তম মসজিদ জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের পেশ ইমাম আবু জাফর বেগ সাপ্তাহিক বাঙালীকে জানান, এ বছর তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছেন ১০ ডলার। তিনি জানান, যাদের স্বর্ণ রয়েছে, তাদের সেই স্বর্ণের গহনার মূল্যমানের ওপর ভিত্তি করে ফিতরা দিতে হবে। ব্রæকলীনের বৃহত্তম মসজিদ বাংলাদেশ মুসলিম সেন্টার থেকে এর পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আলহাজ আবুল হাশেম সাপ্তাহিক বাঙালীকে জানান, তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছেন ৮ ডলার। তবে আরো তিন ক্যাটেগরিতে যথাক্রমে ১৫ ডলার (আটার হিসাবে), ৩৮ ডলার (কিসমিসের হিসাবে) ও ৪৮ ডলার খেজুরের হিসাবে) নির্ধারণ করা হয়েছে। ব্রংক্সের বৃহত্তম মসজিদ নর্থ ব্রংক্স ইসলামিক সেন্টার থেকে জানা গেছে, তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১২ ডলার। ব্রংক্সের পার্কচেস্টার জামে মসজিদ ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১০ ডলার। ব্রংক্সের বাংলাবাজার জামে মসজিদ ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১২ ডলার। জ্যাকসন হাইটসের মোহাম্মদী সেন্টার এ বছর ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ২০ ডলার। বিস্তারিত...

নিউইয়র্কারদের আয়ু কমেছে ৪ বছর

স্বদেশ ডেস্ক: যারা চলে গেছেন, তারা চলেই গেছেন। যারা হারিয়েছেন স্বজন তারাও প্রচন্ড মানসিক ও পারিবারিক ট্রমার মধ্যে দিয়ে কাটিয়েছেন। কিন্তু ২০২০ সালে করোনা ভাইরাস নিউইয়র্ক সিটিতে আঘাত হানার পর প্রায় সব মানুষই নানাভাবে আতংকে অতিবাহিত করেছেন দিনরাত্রি। তার পরিণতি কতটা ভয়ানক হতে পারে তা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে গবেষণা চলছে। শুক্রবার নিউইয়র্ক সিটির ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ জানালো নতুন ও অত্যন্ত দুঃখজনক তথ্য। তাহলো প্যানডেমিকের কারণে নিউইয়র্ক সিটির অধিবাসীদের গড় আয়ু কমেছে ৪ বছর। হেলথ কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালের করোনা মহামারী ১৯১৮ সালের ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারীতে যত মানুষ মারা গিয়েছিল তা ছাড়িয়ে গেছে। ১৯১৮ সালের মহামারীতে মৃত্যুর হার ছিল ১  লক্ষে ২২৩ জন বিস্তারিত...

১৮ এপ্রিল ট্যাক্স রিটার্নের শেষ দিন

স্বদেশ ডেস্ক: দেখতে দেখতে দ্রæত চলে যাচ্ছে সময়। আর মাত্র ১০ দিন। ১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ২০২২ এর আয়-ব্যয়ের ট্যাক্স ফাইলিংএর শেষ দিন। যারা এখনো ট্যাক্স রিটার্ন সম্পন্ন করেননি তাদের ঐদিনের বিস্তারিত...

ব্যতিক্রমধর্মী নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নিয়মিত যাচ্ছেন বিভিন্ন ইফতারে

স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক এডামস অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি। যেমন তার ভালোবাসা তার নিজ ধর্মে, তেমনই অন্য ধর্মের প্রতিও তার গভীর শ্রদ্ধা। রোজার আগে সিটি হলে তিনি মুসলিম সংবাদকর্মীদের সাথে রাউন্ডটেবিলে বসে জানিয়েছিলেন, তিনি রমাদানে পাঁচ বরোতেই বিভিন্ন মসজিদে যাবেন, মুসল্লিদের সাথে ইফতারে যোগ দেবেন। শুধু মসজিদে নয়, তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজিত ইফতার পার্টিতেও যোগ দেবেন। মেয়র এই ইফতার পার্টিতে যোগ দেয়া শুরু করলেন বাংলাদেশীদের আয়োজিত ইফতার পার্টি দিয়ে। গত ১ এপ্রিল ব্রংক্সের বাংলাদেশী মুসলিম কম্যুনিটি আয়োজিত ইফতার পার্টিতে গিয়ে নিউইয়র্ক সিটির মুসলিম কম্যুনিটিকে আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠার আহবান জানালেন, ‘আপনারা ভোটার রেজিস্ট্রেশন করে ভোটার হন। ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি প্রমাণ করুন।’ তিনি ব্রংক্সের বাংলাদেশী পরিচালিত ৫টি মসজিদকে সম্মাননা প্রদান করেন। পরের দিন রবিবার তিনি গেলেন আরো একটি বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের ইফতার পার্টিতে। নিউইয়র্কে বাংলাদেশীদের জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল টিবিএন টুয়েন্টি ফোর আয়োজিত ইফতার পার্টিতে যোগ দেন ফ্লাশিং মেডো পার্কের ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায়। মেরুন জ্যাকেট পরিহিত মেয়রকে একগুচ্ছ লাল গোলাপ দিয়ে স্বাগত জানায় টিবিএন কর্তৃপক্ষ। মেয়রকে এই অনুষ্ঠানে অত্যন্ত উৎফুল্ল দেখাচ্ছিল। টিবিএন টুয়েন্টি ফোরের আয়োজনে যোগ দেন সিনেট মেজোরিটি লিডার চাক শুমার। তিনি বাংলাদেশী ইফতার টেস্ট করেন। তাঁর মাথায় টুপি পরিয়ে দেন কুইন্স কাউন্টি ডেমোক্রেটিক লিডার এট লার্জ এটর্নি মঈন চৌধুরী। সিনেটর চাক শুমার টুপিটি সাথে নিয়ে যান বলে জানান এটর্নি চৌধুরী। মেয়র সোমবার যান স্ট্যাটেন আইল্যান্ডে আরব কম্যুনিটির ইফতার পার্টিতে। অফিসে ডেতে সেখানে তিনি যান ডার্ক বøু স্যুট এবং স্ট্রাইপড টাই পরে। মসজিদের অভ্যন্তরে মুসল্লীরা ফ্লোরে বসে ইফতার করেন। মেয়র এডামসকেও তারা ফ্লোরে বসান। মেয়র হাসিমুখে ফ্লোরে বসে চিকেন খান। তার চেহারা দেখে বোঝা যায়নি তিনি বিরক্ত বা বিব্রত হয়েছেন। মঙ্গলবার নিউইয়র্ক সিটিতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আদালতে এ্যারেইনমেন্টের কারণে অন্য অনেক কর্মসূচী ব্যাহত হয়। মেয়র এডামস এদিন ইফতারের পরিবর্তে ব্রæকলীনের একটি মসজিদে মুসল্লিদের সাথে যোগ দেন তারাবীহর নামাজের আগে। সেখানে অবশ্য মেয়রকে ডাইনিং টেবিলে ডিনার সার্ভ করা হয়। বুধবার জ্যামাইকা এভেন্যুতে পুলিশকে লক্ষ্য করে এক দুর্বৃত্ত গুলি ছুঁড়লে, সন্ধ্যায় মেয়রের অন্যান্য কর্মসূচী বাতিল হয়ে যায়। মেয়র বুধবার কোথাও যাননি। মেয়র অফিসের প্রেস ডিপার্টমেন্ট থেকে জানা গেছে মেয়র রোজার মাসের বাকি দিনগুলিতে পাঁচ বরোর বিভিন্ন মসজিদে যাবেন এবং মুসলিম কম্যুনিটির সাথে কথা বলবেন। শুধু মুসলিম কম্যুনিটিই নয়, শুক্রবার গুড ফ্রাইডে এবং রবিবার ইস্টার সানডেতে মেয়র খৃস্টধর্মাবলম্বীদের চার্চে যাওয়ার কর্মসূচী গ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি পাসওভাওে জুইশ কম্যুনিটির অনুষ্ঠানে যান। উল্লেখ্য, এ বছর মেয়র বাংলাদেশ কম্যুনিটিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তার সরকারী বাসভবন গ্রেসি ম্যানসনে বাংলাদেশ হেরিটেজ মান্থ উদযাপন করেন ২১ মার্চ মঙ্গলবার। আর এর প্রায় এক সপ্তাহ পরই ৩০ মার্চ ম্যানহ্যাটানের সাউথ এন্ডে বাউলিং গ্রিনে নিজে হাতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন বাংলাদেশী ইমিগ্রান্ট ও কূটনীতিকদের নিয়ে। সেখানে আমেরিকার পতাকার পাশাপাশি বাংলাদেশী পতাকা ওড়ে দুইদিন। ব্রংক্স বাংলাদেশী মুসলিম কমিউনিটি ইউএসএনিউজঃ নিউইয়র্কে এবারের রমজানে বাংলাদেশী কমিউনিটি আয়োজিত ব্রংক্সে প্রথম ইফতার অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন সিটি মেয়র এরিক এডামস। ব্রংক্স বাংলাদেশী মুসলিম কমিউনিটি এ ইন্টারফেইথ বিস্তারিত...

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877