স্বদেশ ডেস্ক:
রোজার ঈদের প্রকৃত নাম ঈদুল ফিতর। অর্থাৎ ঈদের সকালে জামাতে নামাজ পড়ার আগেই সমর্থবান প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ফিতরা দিতে হয়। প্রতিবছরই নিত্য ব্যবহার্য কয়েকটি পণ্যের দামের ওপর ভিত্তি করে ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করে বিভিন্ন মসজিদ। এ বছরও ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।
- নিউইয়র্কের বৃহত্তম মসজিদ জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের পেশ ইমাম আবু জাফর বেগ সাপ্তাহিক বাঙালীকে জানান, এ বছর তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছেন ১০ ডলার। তিনি জানান, যাদের স্বর্ণ রয়েছে, তাদের সেই স্বর্ণের গহনার মূল্যমানের ওপর ভিত্তি করে ফিতরা দিতে হবে।
- ব্রæকলীনের বৃহত্তম মসজিদ বাংলাদেশ মুসলিম সেন্টার থেকে এর পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আলহাজ আবুল হাশেম সাপ্তাহিক বাঙালীকে জানান, তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছেন ৮ ডলার। তবে আরো তিন ক্যাটেগরিতে যথাক্রমে ১৫ ডলার (আটার হিসাবে), ৩৮ ডলার (কিসমিসের হিসাবে) ও ৪৮ ডলার খেজুরের হিসাবে) নির্ধারণ করা হয়েছে।
- ব্রংক্সের বৃহত্তম মসজিদ নর্থ ব্রংক্স ইসলামিক সেন্টার থেকে জানা গেছে, তারা ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১২ ডলার।
- ব্রংক্সের পার্কচেস্টার জামে মসজিদ ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১০ ডলার।
- ব্রংক্সের বাংলাবাজার জামে মসজিদ ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ১২ ডলার।
- জ্যাকসন হাইটসের মোহাম্মদী সেন্টার এ বছর ন্যূনতম ফিতরা নির্ধারণ করেছে ২০ ডলার।
● জ্যাকসন হাইটসের আন নূর ইসলামিক সেন্টার শারিয়া বোর্ড নিউইয়র্ক অনুমোদিত ফিতরা নির্ধারণ করেছে ন্যূনতম ৮ ডলার।