স্বদেশ ডেস্ক: সম্পত্তির দাম বাড়ানো মামলায় বড় ধাক্কা খেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্কে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ব্যাংকে এবং বীমায় নিজের সম্পত্তির দাম বাড়িয়ে দেখিয়েছেন ট্রাম্প। মূলত লোন পাওয়ার বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক; নিউইয়র্কে বীর মুক্তিযোদ্ধা ম. আ. মুক্তাদিরের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা ম. আ. মুক্তাদির স্মৃতি কল্যাণ ট্রাস্ট নিউইয়র্ক এ উপলক্ষে গত ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় এস্টোরিয়া বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন ভার্জিনিয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হোটেলের সামনে ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার দুপুর থেকে অপরাহ্ন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা পরস্পর বিরোধী স্লোগানে গোটা এলাকা প্রকম্পিত বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্খ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রতি তাদের জন্মভূমির বিরুদ্ধে তথ্য ও পরিসংখ্যানসহ ভুল তথ্য ও অপপ্রচার প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: ব্রংকস পার্কচেষ্টারের আল আকসা চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট টানতে পারছে না ভোজনবিলাসীদের । কাষ্টমারদের রেটিংও সন্তোষজনক নয়। সন্ধ্যার পর প্রতিদিন রেষ্টুরেন্টে হাতেগোনা কয়েকজন কাষ্টমার দেখা গেলেও সারাদিন বিরানভূমি। শুক্র ও বিস্তারিত...
স্বদেশ রিপোর্ট: সিনিয়র সিটিজেন ফোরাম অব বাংলাদেশি কমিউনিটির বনভোজন গত ১০ সেপ্টেম্বর রোববার বঙ্কসের ফেরী পয়েন্ট পার্কে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সিনিয়র বাংলাদেশি ও আমেরিকান নাগরিকরা। পবিত্র কোরআন তেওয়ালাদ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছালাম, গীতা পাঠ করেন কবি সুধাংশু কুমার মন্ডল, বাইবেল পাঠ করেন ইসটন টিটু কুইয়া। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ (সভাপতি) সিনিয়র সিটিজেন ফোরাম অব বাংলাদেশি কমিউনিটি এর সভাপতিত্বে লিয়াকত আলী, সুধাংশু কুমার মন্ডল ও রেজা আব্দুল্লাহ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। সিনিয়র সিটিজেন ফোরাম অব বাংলাদেশি কমিউনিটির বনভোজন কমিটি ২০২৩ এর আহ্বায়ক ছিলেন সাইফুল ইসলাম এবং সদস্য সচিব মোঃ আঃ কাইয়ুম, জীবন বিশ্বাস, হুমাযুন কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছালাম, তৌহিদুল ইসলাম ও খবির উদ্দিন ভূঁইয়া। উপদেস্টা মন্ডলীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হালিম মুন্সি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সী বশির উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রজনী কান্ত রয়, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা কামাল ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু কায়েস চিশতী, কর্পোরাল আব্দুল মতিন, কামাল উদ্দিন, আক্তারুজ্জামান হ্যাপি, বিল্লাল ইসলাম, কবি আবু তাহের চৌধুরী, সুবেদার সফিক উল্লাহ, নাসির উদ্দিন চিনু চেয়ারম্যান, শ্যামল কান্তি চন্দ, আজিজুল হক । গ্রান্ড স্পন্সর ছিলেন আল মাছ আলী (ম্যানেজার) মার্কস হোম কেয়ার। প্রধান অথিতি ছিলেন ডা. আব্দুস সবুর ( সভাপতি ) বাংলাবাজার জামে মসজিদ, ব্রঙ্কস। সহযোগিতা করেন, ডাঃ রোমানা সবুর, এমডি বিল্লাল ইসলাম ( গোল্ডেন প্যালেস), জাকির চৌধুরী সিপিএ, সুমন চৌধুরী ( ফোন ক্লাব), কামরুল হাসান ( হাসান ট্যাক্সি সার্ভিস), স্বপন তালুকদার (সুন্দরবন হালাল মিট ও গ্রোসারি), এমডি.এ মজিদ (বাংলা সুইটস, স্যানাকস এন্ড ক্যাটারিং সার্ভিস), এম ডি উদবা (ডেলিগেট সি.ডবলু. লোকাল ১১৮২), গোল্ডেন প্যালেস ক্যাটারিং সার্ভিস, দাদা হোম কেয়ার, ফ্যামিলি ফার্মেসি, ডাঃ মোহাম্মদ এইচ উদ্দিন, ডাঃ বাবলু কুমার বসাক, ডাঃ সুজনা আহম্মেদ, ঝঞ ঞবধপয, পার্কচেস্টার ব্রঙ্কস রিয়েলিটি ইনক, ইত্যাদি গ্রোসারী, নিরব রেস্টুরেন্ট, আল আকসা রেস্টুরেন্ট, এশিয়ান ড্রাইভিং স্কুল, জাকির চৌধুরী সিপিএ আহাদ আলী সিপিএ, ঝঃধৎষরহম উরধমড়হংঃরপ, আল-আকসা রেস্টুরেন্ট, মদিনা গ্রোসারী, দাদা হোম কেয়ার, বিহঙ্গ প্রিন্ট। বিশেষ অথিতি হিসাবে ছিলেন প্রফেসর সৈয়দ জহির উদ্দিন আজাদ ( চেয়ারম্যান) প্রফেসর গ্লোবাল নেটওয়ার্ক, সালেহ উদ্দিন সাল (পার্কচেস্টার ব্রঙ্কস রিয়েলিটি ইনক), বখতিয়ার রহমান খোকন (নিরব রেস্টুরেন্ট), আব্দুর রহিম বাদশা (কমিউনিটি এক্টিভিস্ট), জালাল চৌধুরী (এবি হোম কেয়ার), কামরুল হাসান (হাসান ট্যাক্সি সার্ভিস), কামাল উদ্দিন ( সভাপতি) ব্রঙ্কস বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন (বিবিএ), এ্যাডঃ মিয়া জাকির ( সভাপতি) হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশ, নিউ ইয়র্ক শাখা, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর তফাদার (সিইও) মিলিনিয়াম টিভি, ছালে আহম্মদ মানিক (কমিউনিটি এক্টিভিস্ট), ডাঃ আব্দুল কাদের, বিজয় কৃষ্ণ সাহা, তোফায়েল আহম্মেদ চৌধুরী (উপদেস্টা) বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, নিউইয়র্ক স্টেট কমান্ড ইউএসএ ইনক, ব্রঙ্কস। সার্জেন্ট বিলাল উদ্দিন-এনওয়াইপিডি, সামাদ মিয়া জাকির (সভাপতি) বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্রঙ্কস, মিয়া মোহাম্মদ দাউদ (সভাপতি) কুমিল্লা সোসাইটি অব ইউএসএ ইনক, আবুল খায়ের আকন্দ (সভাপতি) আন্তর্জাতিক বাংলাভাষা পরিষদ, যুক্তরাস্ট্র শাখা, এইচ এম মিজানুর রহমান (সাধারণ সম্পাদক) কুমিল্লা সোসাইটি অব ইউএসএ ইনক, মাইজুর রহমান জুয়েল (সাধারণ সম্পাদক) সম্মিলিত বরিশাল বিভাগবাসী ইউএসএ ইনক, সাখাওয়াত হোসেন উজ্বল (শাপলা ওয়েলফেয়ার এ্যাসোসিয়েট নিউইর্য়ক ইনক), লিয়ন শেখ ( মেডিকেয়ার চয়েজ ), মোস্তাক আলম চৌধুরী (সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান), আশ্রাব আলী মন্ডল (সাধারণ সম্পাদক) ওয়াটসন জামে মসজিদ, মোঃ আবু তাহের (সাধারণ সম্পাদক) প্যালাম বে নিউ আল মদিনা জামে মসজিদ। নাটকের অংশবিশেষ উস্থাপনা, কবিতা গানে অংশগ্রহনকারীদের আনন্দ মাতিয়ে রাখেন-কবি আবু তাহের চৌধুরী, এমডি সুবেদার ইব্রাহীম, আনোয়ার হোসেন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ নাসির, বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, জীবন বিশ্বাস, হীরা লাল দাস। বিস্তারিত...
স্বদেশ রিপোর্ট: নিউইয়র্ক সিটির আশ্রয়প্রার্থীদের সমস্যাটি সামাল দিতে অভিবাসীদের জন্য কেবল নিউইয়র্কের জন্য ওয়ার্ক ভিসার সুপারিশ করছেন নিউইয়র্ক রাজ্যের আইনপ্রণেতারা। তবে তা কঠোর ফেডারেল অভিবাসন আইনের সাথে সাংঘর্ষিক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিউইয়র্ক সিটি এবং আলবানি স্থানীয় শেল্টার সিস্টেমে থাকা প্রায় এক লাখ ১০ হাজার অভিবাসীর বোঝা লাঘব করার জন্য বেপরোয়া চেষ্টা করছে। অভিবাসীদের জন্য তিন বছরে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। তাদের জন্য মিউনিসিপ্যাল সংস্থাগুলোকে তাদের বাজেটের ১২ ভাগ অর্থ কমাতে হয়েছে। রাজ্য অ্যাসেম্বিলওম্যান জেনিফার রাজকুমার, তিনি সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামসের ঘনিষ্ঠ, এক বিবৃতিতে বলেছেন, ফেডারেল সরকার ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু না করায় রাজ্যকেই নেতৃত্ব দিতে হবে, রাজ্যকেই কাজটি করতে হবে। তিনি বলেন, রাজ্যের অভিবাসী সঙ্কটের মালিকানা গ্রহণ করার সময় এসেছে। তিনি কেবল নিউইয়র্কের জন্য প্রযোজ্য হবে- এমন ওয়ার্ক পারমিট দেওয়ার সুপারিশ করেছেন। আর অন্তত তিন আইনপ্রণেতা তাকে সমর্থন করেছেন। তাকে সমর্থন করে অ্যাসেম্বিওম্যান ক্যাটালিনা ক্রুজ বলেন, ফেডারেল সরকার কাজ করছে না। এটা লজ্জার বিষয়। নিউইয়র্কভিত্তিক ওয়ার্ক পারমিটের ব্যাপারে জানতে চাইলে হোয়াইট হাউজের এক কর্মকর্তা পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এই ধারণা বাতিল করে দেওয়া যায় না। তবে কাজটি ফেডারেল সরকারের। উল্লেখ্য, ফেডারেল আইনে অভিবাসীদের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতেই প্রায় ১৮০ দিন অপেক্ষা করতে হয়। আর আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে লাগে আরো দুই মাস। বিস্তারিত...
স্বদেশ রিপোর্ট: স্ট্যাটেন আইল্যান্ডে প্রাইভেট ব্যবসা প্রলব্ধ করার আশায় নিউইয়র্ক বে বরাবর একটি বিশাল ওয়াটারফ্রন্ট পার্ক নির্মাণ করার জন্য বরোটিকে ৪০০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় ম্যানহাটানের পশ্চিম দিকের মতোই বেওন ব্রিজ থেকে ভেরেজানো-ন্যারোস ব্রিজ পর্যন্ত দুই মাইলের ওয়াটারফ্রন্ট পার্ক নির্মাণ করা হবে। মেয়র এরিক অ্যাডামস এবং কাউন্সিলওম্যান কামিলা হ্যাঙ্কস চার বছর মেয়াদি প্রকল্পটির কথা প্রকাশ করেছেন। আইনপ্রণেতারা আশা করছেন, এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নতুন প্রায় আট হাজার চাকরি সৃষ্টি হবে, হাজার হাজার হাউজিং ইউনিট নির্মাণের কাজ দ্রুত হবে। অ্যাডামস বলেন, লোকজন এখানে এসে সুন্দর ওয়াটারফ্রন্ট যখন দেখবে, তখন নির্মাতারাও বুঝতে পারবে যে এখানে ভবনের চাহিদা বাড়বে। তারা তখন নির্মাণের গতি বাড়িয়ে দেবে। তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত স্ট্যাটেন আইল্যান্ড অবহেলিত বরো হয়ে রয়েছে। কেউ এর কথা মনে করে না। তবে আমি যখনই এখানে এসেছি, স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছি যে তোমরা এই প্রশাসনের আমলে বিস্মৃত নও।’ জানা গেছে, নিউইয়র্ক সিটি ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লাইটহাউজ পয়েন্ট এবং স্ট্যাটেন আইল্যান্ড হাউজিং প্রকল্পগুলো সম্পন্ন করবে। এছাড়া স্ট্যাপলেটনের সাবেক মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাঁটির ৩৫ একর জমিকে ৬০০ আসনের একটি স্কুল এবং দুই হাজার মিশ্র-আয়ের বাড়ি বানানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। অবশ্য স্ট্যাটেন আইল্যান্ডকে ঘিরে যে সুন্দর ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, তার বাস্তবায়ন অনেকটাই নির্ভর করছে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের ওপর। কর্মকর্তারা অবশ্য আশা করছেন, এসব বিনিয়োগকারী তাদের হতাশ করবেন না। বিস্তারিত...