গাজার ফিলিস্তিনিরা ২০ মাসের অবরোধ, স্থানচ্যুতি ও গণহত্যার পরও যেভাবে নিজেদের ভূমিতে টিকে থাকার অদম্য ইচ্ছাশক্তি দেখাচ্ছেন, সে বিপরীতে ইসরায়েলি ইহুদিরা এখন মরিয়া হয়ে দেশ ছাড়ার পথ খুঁজছেন। গাজায় সহায়তা
প্রবীণ আইনজীবী মহসিন রশিদ পতিত সরকারের শেষদিকে সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার কারণে রোষে পড়েছিলেন। তাকে আদালতের কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা হয়েছিল। সম্প্রতি এক মন্তব্যে তিনি বলেছেন, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারীদের সংজ্ঞায়িত
কয়েক বছর আগে আমি সাংহাই সফরে গিয়েছিলাম। সেই সফরে গিয়ে চীনের এক শীর্ষ কৌশলবিদকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধ বাধলে বেইজিং সেই যুদ্ধকে কীভাবে দেখবে? তখনো এ ধরনের
রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনীতিবিদ নন, তবে তিনি এখন রাজনীতিবিদদের ওস্তাদ। তিনিও কিছু কথা বলছেন, কিছু কথা
হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় হজ অর্থ বিশ্বাসীদের আদি পিতা ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইল (আ.)-এর স্মৃতিজড়িত পবিত্র কাবাঘর, সাফা-মারওয়া পর্বত, মিনা, মুজদালিফা
একাত্তর সালের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে, আসতেই হবে। তা ছিল কঠিন দুঃসময়। আমরা প্রত্যেকেই ভীষণ বিপদে ছিলাম। প্রতিটি দিন, প্রতিটি রাত, এমনকি মুহূর্তও ছিল আতঙ্কের। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়েই ভাবতাম, বড়জোর
প্রধান উপদেষ্টা ক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি খবর সম্প্রতি রাজনীতিতে বেশ উদ্বেগের জন্ম দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিত সম্পর্কে প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ২২ মে উপদেষ্টা
স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল ‘পাকিস্তানি’ উদ্যোক্তা বিতাড়ন। কেননা নতুন বাংলাদেশে ‘ফড়িয়া’ অনেক থাকলেও উদ্যোক্তা এ কে খান ছাড়া তেমন কেউ ছিলেন না। ফলে যে বিশাল পাটশিল্প পাকিস্তানি উদ্যোক্তারা গড়ে তুলেছিলেন, তা পিতৃহীন ‘এতিম’ শিশুতে পরিণত হয়। আওয়ামী পান্ডাদের লুটপাটের জগতে পরিণত হয়, যা প্রাতিষ্ঠানিক করেন শেখ মুজিব জাতীয়করণের মাধ্যমে।