স্বদেশ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ইফতার মাহফিলে হামলা, ভাঙচুরের ঘটনায় সমিতির নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপির আইন সম্পাদক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদযাত্রায় যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা কমাতে সড়কে শৃঙ্খলা কার্যকর করাকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। রোববার দুপুরে রাজধানীর বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: আজ ১৭ রমজান। এই দিনেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইসলামে প্রথম সশস্ত্র যুদ্ধ। এটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল বদর প্রান্তে। এজন্য এটি বদর যুদ্ধ নামে প্রসিদ্ধ। বদর যুদ্ধে আল্লাহ অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: ঝালকাঠির রাজাপুরে গভীর নলকূপ বসাতে গিয়ে গ্যাসের সন্ধান পেয়েছেন শ্রমিকরা। নলকূপ বসানোর সময় ৯৬০ ফুট নিচের পাইপ দিয়ে অনবরত এ গ্যাস বের হচ্ছে। রোববার (৯ এপ্রিল) সকালে রাজাপুর বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও তার পরিবারের সদস্যরা। রোববার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাদের একটি স্থিরচিত্র আপলোড করেন বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক জরিমানা না দেওয়া নগরীতে পরিণত হয়েছে। অন্যায় করবে, কিন্তু জরিমানা দিতে অনীহা! দুই-চার টাকা নয়, ২.১ বিলিয়ন ডলার জরিমানা বকেয়া জমে আছে নিউইয়র্কের অধিবাসীদের নামে। কার পার্কিং, রাস্তা পারাপার, সেফটি কোর্ড, সম্পত্তি-সম্পর্কিত লঙ্ঘন ইত্যাদি নানা অপরাধের কারণে ২০১৭ সাল থেকে নিউইয়র্কের অধিবাসীদের কাছে এই পরিমাণ জরিমানা বকেয়া পড়ে আছে বলে নতুন এক বিশ্লেষণে জানা গেছে। অবশ্য, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাজেট অফিস জানিয়েছে, প্রকৃত পরিমাণ হতে পারে আরো অনেক বেশি। কারণ এই সমীক্ষা থেকে স্থানীয় আয় ও বিক্রয় করসহ অনেক অপরিশোধিত বিল বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী, ২.১ বিলিয়ন ডলার বকেয়ার মধ্যে পার্কিং এবং রেড লাইট ক্যামেরার কারণে জরিমানাই পরিশোধ বাকি আছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি। আর ১৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বাকি রয়েছে সম্পত্তি কর ও সংস্কার বিল। অন্যদিকে নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা আইন লঙ্ঘনের জন্য করা ৯৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি জরিমানা এখনো আদায় করা যায়নি। এই জরিপ পরিচালনা করার জন্য অনুরোধকারী ম্যানহাটানের কাউন্সিলওম্যান গেল ব্রেওয়ার বলেন, ‘এটি হতাশাজনক খবর। যারা পাওনা পরিশোধ করে, তারা দেখতে পাচ্ছে যে অনেকেই কাজটি করছে না। জরিমানা আদায়ে আমরা দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। আমাদের আরো ভালোভাবে কাজ করতে হবে।’ নিউইয়র্ক সিটিতে রেড লাইট, গতি ও বাস লেন ক্যামেরার সংখ্যা বাড়ানোর কারণে অপরিশোধিত পার্কিং ও ক্যামেরা আইন লঙ্ঘনের জরিমানা বেশ বাড়ছে। নগরীতে ২০১৭ সালে পার্কিং ও ক্যামেরা-সম্পর্কিত জরিমানা বকেয়া ছিল ৭০ মিলিয়ন ডলার। এই বকেয়া ২০২০ সালে বেড়ে হয় ১১৯ মিলিয়ন ডলার। আর ২০২১ সালে ২৭৬ মিলিয়ন এবং ২০২২ সালে ৩৬৭ মিলিয়ন ডলার হয়। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক; নিউইয়র্কে বাংলাদেশি কমিউিনিটির এক রিয়েল এস্টেট ‘প্রতারক’ আদালতে তার দোষ স্বীকার করেছে। ২০১৫ সাল থেকে তিনি একাধিক প্রবাসী বাংলাদেশির সাথে প্রতারণা করে আসছিলেন। এই প্রতারকের নাম রাশিদুন বুখারী পলাশ। নিউইয়র্ক স্টেট ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নী ব্রিয়ন পিস জানিয়েছেন, বুখারী এ পর্যন্ত তিনজনের সাথে এক মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ প্রতারণার কথা নিজে স্বীকার করেছেন। অ্যাটর্নী আরো জানিয়েছেন, এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে বুখারীর সর্বোচ্চ ২০ বছরের সাজা হতে পারে। চলতি বছরের ৬ আগস্ট তার বিরুদ্ধে রায় হবার কথা রয়েছে। জানা গেছে, বুখারী শুধুমাত্র এক ব্যক্তির কাছ থেকেই সেপ্টেম্বর ২০১৫ থেকে এপ্রিল ২০১৮ পর্যন্ত ৯ লাখ ৩৫ হাজার ডলার গ্রহণ করে চারটি প্রপার্টির ৫০ ভাগ শেয়ার দেয়ার কথা বলে। তার কাছ থেকে একাধিক চেকের মাধ্যমে তিনি ওই অর্থ গ্রহণ করে। এই প্রপার্টিগুলোর অবস্থান ছিলো এস্টোরিয়া এবং লং আইল্যান্ড সিটিতে। আদালতে এটাও প্রমাণিত হয় যে. বুখারী লেনদেনের ভুয়া ডকুমেন্ট তৈরি করে ইনভেস্টরকে দেখায়। প্রকৃতপক্ষে তিনি ওই অর্থ ইনভেস্ট না করে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়। তাছাড়াও নিজের মর্টগেজ এবং লাইফ ইন্সুরেন্সের পেমেন্টসহ অনান্য জায়গাতেও ব্যয় করে। বুখারী আরও দুইজন বাংলাদেশির সাথে প্রতারণা করে ডিসেম্বর ২০২০ থেকে মে ২০২২ সালের মধ্যে। তাদের সাথে প্রতারণা করে হাতিয়ে নেয় এক লাখ একানব্বই হাজার ডলার। অ্যাটর্নী পিসের একজন স্টাফ কোরাল মার্ফি মার্কোস (ঢ়ধঃপয.পড়স) ওয়েবসাইটে ২৮ মার্চ এসব তথ্য প্রকাশ করেন। অ্যাটনী পিস জানিয়েছেন, বুখারী তিনজনইে প্রতারণা করে নেয়া অর্থ ফেরত দিতে চেয়েছেন। বুখারীর কাছে যারা প্রতারিত হয়েছেন তারা সবাই বাংলাদেশি ছিলেন। বুখারীর দ্বারা আরও কেউ প্রতারিত হয়ে থাকলে বা তার কাছে অর্থ পাওয়ানা থাকলে অ্যাটর্নী অফিসে জানাতে বলা হয়েছে। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: যৌনতা, নারী, ঘুষ। মামুলি তিন শব্দ। তাতেই ঝড় বইছে পুরো মার্কিন দুনিয়ায়। দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গ্রেফতারের পর বিশ্বজুড়ে চলছে আলোচনা। তার বিরুদ্ধে পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ প্রদানসহ মোট ৩৪টি অভিযোগ আনা হয়েছে। যদিও এসবের কোনোটির সঙ্গেই নেই তিনি-এমন দাবি করেছেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে আর কোনো প্রেসিডেন্ট ফৌজদারি অপরাধে গ্রেপ্তার হওয়ার নজির নেই। মঙ্গলবার আদালতে আত্মসমর্পণ করতে গিয়ে গ্রেপ্তারের পরই অবশ্য মুক্তি পান ট্রাম্প। কিন্তু এদিন সামনে এসেছে আরেক নারীর নাম। সাবেক প্লেবয় মডেল ওই নারীর নাম কারেন ম্যাকডুগাল। পর্নো তারকা ড্যানিয়েলসের মতো ট্রাম্পের সঙ্গে তারও সম্পর্ক ছিল বলে তিনি দাবি করেছেন। কে এই ম্যাকডুগাল? ট্রাম্পের সঙ্গে কীভাবে তার ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে? আর কত দিন টেকে সেই সম্পর্ক? এসব বিষয় নিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘ ১০ মাস নিয়মিত সম্পর্ক ছিল ট্রাম্প-ম্যাকডুগালের। ঘরসংসার সামলে বিবাহিত ট্রাম্প সেসময় মাসে অন্তত পাঁচ দিন দেখা করতেন এই নারীর সঙ্গে। লাস্যময়ী এই সুন্দরীর জন্ম ইন্ডিয়ানা রাজ্যে। ছোটবেলায় মিশিগানে চলে যান তিনি। মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি মডেলিং শুরু করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি প্লে-বয়ে যোগ দেন। প্রখ্যাত পামেলা অ্যান্ডারসনের পরে দ্বিতীয় নারী হিসেবে প্লেমেট অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। একজন কলামিস্ট ও অ্যাডভোকেট হিসেবেও পরিচিতি আছে ম্যাকডুগালের। ১৯৯৯ সালে পুরুষদের ফিটনেস ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে প্রথম নারী হিসেবে তাকে দেখা যায়। মডেলিংয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপন ও টিভিতেও দেখা গেছে তাকে। তবে অপরূপা এই নারী মডেল হিসেবে যতটা আকাঙ্খিত হয়ে ওঠেন ততটা অভিনেত্রী হিসেবে এগোতে পারেননি। ২০০৬ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে নিউইয়র্কার ম্যাগাজিনকে ম্যাকডুগাল জানান, তিনি লস অ্যাঞ্জেলেসের প্লেবয় ম্যানশনে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেখানে দ্য অ্যাপ্রেন্টিসের একটি পর্বের শুটিং ছিল তার। ট্রাম্প প্রথম দেখাতেই মুগ্ধ হন, আর ম্যাকডুগালের রূপের প্রশংসা করতে শুরু করেন। সিএনএনের সঙ্গে আলাপে ম্যাকডুগাল দাবি করেন, ট্রাম্পের এই সম্পর্ক ছিল প্রেমময়। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প এই দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, তেমন কোনো সম্পর্ক তাদের ছিল না। বিস্তারিত...