শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বাজেটবর্ষ (জুলাই-জুন) ও ক্যালেন্ডারবর্ষ (জানুয়ারী-ডিসেম্বর)

বাজেটবর্ষ (জুলাই-জুন) ও ক্যালেন্ডারবর্ষ (জানুয়ারী-ডিসেম্বর)

স্বদেশ রিপোর্ট : বাংলাদেশে বাজেটবর্ষ একবর্ষে জুলাই ১ এ শুরু হয় এবং পরবর্তী বর্ষে জুন ৩০ এ শেষ হয়; বিশ্বময় ক্যালেন্ডারবর্ষ একইবর্ষে জানুয়ারী ১ এ শুরু এবং ডিসেম্বর ৩১ এ শেষ হয়; এই পার্থক্য সবাইকে জানতে হবে, বুঝতে হবে; কথায় ও লেখায় সে তফাত স্পষ্ট ও ঠিক থাকতে হবে; যেমন, চলতি বাজেটবর্ষ ৭/২০২১-৬/২০২২ ও চলতি জাতীয় বাজেট ৭/২০২১-৬/২০২২; চলতি ৭/২০২১-৬/২০২২ বাজেটবর্ষে সংশোধিত জাতীয় বাজেট ৭/২০২১-৬/২০২২; আসন্ন বাজেটবর্ষ ৭/২০২২-৬/২০২৩ ও আসন্ন জাতীয় বাজেট ৭/২০২২-৬/২০২৩; বিগত বাজেটবর্ষ ৭/২০২০-৬/২০২১ ও বিগত জাতীয় বাজেট ৭/২০২০-৬/২০২১; বিগত বাজেটবর্ষে সংশোধিত জাতীয় বাজেট ৭/২০২০-৬/২০২১; ক্যালেন্ডারবর্ষ ও বাজেটবর্ষ কথায় ও লেখায় যেন গুলিয়ে না যায়, পার্থক্যটা যেন সবসময় স্পষ্ট ও ঠিক থাকে।
বাংলাদেশে প্রতি বাজেটবর্ষের (জুলাই-জুন) জন্য জাতীয় বাজেট (রাজস্ব ও উন্নয়ন) ও সংশোধিত জাতীয় বাজেট প্রণীত, অনুমোদিত ও বাস্তবায়িত হয়ে থাকে; তা সবাইকে জানতে হবে; তা সবাইকে ১২ মাস (জুলাই-জুন) মনে রাখতে হবে; এবং সকলকে শুরু (একবর্ষে ১ জুলাই) থেকে শেষ পর্যন্ত (পরবর্তীবর্ষে ৩০ জুন) বাজেট (পরিচালন ও উন্নয়ন) বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় খেয়াল রাখতে হবে, চোখ রাখতে হবে; এবং বাজেট প্রণয়ন ও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় সবাইকে অবশ্যই স্ব-স্ব ডিমান্ড/মতামত উচ্চকণ্ঠে তুলে ধরতে হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশে স্থানীয় বাজেটগুলোও, যা স্ব-স্ব স্থানীয় প্রশাসনিক ইউনিট দ্বারা প্রণীত হয়ে থাকে, বাজেটবর্ষে অর্থাৎ একইসময়ে বাস্তবায়িত হয়ে থাকে।
সেসঙ্গে, নগরায়ন দ্বারা টেকসই নগরীয় বাংলাদেশ (গণস্বপ্ন ২০৫০) ও গণতন্ত্রায়ন দ্বারা উন্নত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ (গণস্বপ্ন ২০২০) নির্মাণকরণ প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়/টার্ম/শব্দ সবাইকে ভালভাবে জানতে হবে, বুঝতে হবে; এগুলো বুদ্ধিবৃত্তিক ক্যাম্পেইনে/আন্দোলনে খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি বিষয়; যেমন, নগরায়ন, গ্রামীণ-নগরীয় দেশ (গণস্বপ্ন ২০৫০ অনুযায়ী নগরায়নে ১৯৯৭ এ বাংলাদেশ গ্রামীণ দেশ ও কৃষিজ সমাজ থেকে গ্রামীণ-নগরীয় দেশ ও কৃষি-অকৃষি সমাজে উন্নীত হয়-জনাব আবু তালেব একে একটি মধ্যবর্তী পর্যায় হিসেবে উল্লেখ করেন), গ্রামীণ-নগরীয় সমাজ, কৃষি-অকৃষি সমাজ, কৃষি-অকৃষি উন্নয়ন, পরিপূর্ণ টেকসই নগরীয় দেশে উত্তরণ প্রক্রিয়া (গণস্বপ্ন ২০৫০ অনুযায়ী নগরায়ন দ্বারা ২০৫০ নাগাদ গ্রামীণ দেশ থেকে নগরীয় দেশ এ পরিণত হওয়াকে ১৯৯৭ সালে জনাব আবু তালেব চূড়ান্ত পর্যায় হিসেবে উল্লেখ করেন), ১০০% নগরীয় কৃষি (বিদ্যমান ৩৬০টি নগরীয় ইউনিট ও ৪,৫৭১টি ইউনিয়নে অবস্থিত ২০,০০০ অকৃষি উন্নয়ন হাবে নগরীয় কৃষি ব্যবস্থা গড়তে প্রতি বাজেটবর্ষে নীতি-কৌশল ও টাকা সহায়তা দিতে হবে; খাদ্য নিরাপত্তা ও ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে নগরীয প্রশাসনিক ইউনিটগুলো ও অকৃষি উন্নয়ন হাবগুলোতে নগরীয় কৃষি করতে জাতীয় বাজেটে নীতি-কৌশল ও টাকা সহায়তা দিতে ১৯৯৭ সাল থেকে জনাব আবু তালেব আহবান জানিয়ে আসছেন), ১০০% খাদ্য নিরাপত্তা, ১০০% সুষম খাদ্য, ৫০% গ্রামীণ ও ৫০% নগরীয়, ২৫% গ্রামীণ ও ৭৫% নগরীয়, ২০% গ্রামীণ ও ৮০% নগরীয়, ১৫% গ্রামীণ ও ৮৫% নগরীয়, ১০% গ্রামীণ ও ৯০% নগরীয়, ৫% গ্রামীণ ও ৯৫% নগরীয়, অকৃষি উন্নয়ন (কৃষি ছাড়া অন্যসব উন্নয়ন) ও নগরায়ন সম্পর্ক, নগরীয় মহল্লা, নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট, ১০০% নগরীয় বাসিন্দা (গণস্বপ্ন ২০৫০ অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাগাদ ১০০% মানুষ নগরবাসী হবেন, ২০২০ সাল নাগাদ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০% মানুষ নগরবাসী হয়েছেন, ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ৭০% মানুষ সগরবাসী হবেন এবং ২০৪০ সাল নাগাদ প্রায় ৮০% মানুষ নগরবাসী হবেন), নগরীয় সংস্কৃতি, নগরীয় সভ্যতা, বাংলাদেশে নগরায়ন কেন আশির্বাদ, কৃষিতে বিদ্যমান ৩৯% কর্মসংস্থান কেন ২০% এ কমিয়ে আনতে হবে, অকৃষিতে কেন কর্মসংস্থান ৮০% করতে হবে, চূড়ান্ত পর্যায়ে কৃষিতে কর্মসংস্থান ধাপে ধাপে কেন ৫% এ নামিয়ে আনতে হবে এবং অকৃষিতে ধাপে ধাপে কেন কর্মসংস্থান ৯৫% করতে হবে, নতুন প্রজন্ম ও শিক্ষিত যুব সমাজ কেন অকৃষি কর্ম ও নগরায়ন পছন্দ করছেন, কৃষিতে আরো কর্মসৃজন সম্ভাবনা কেন নেই, দক্ষ জনশক্তি, প্রশিক্ষিত জনশক্তি, জ্ঞানভিত্তিক সমাজ, ১০০% স্বাস্থ্য বীমা, ১০০% সাশ্রয়ী বাসস্থান, ১০০% অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, ১০০% অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ, ১০০% অগ্নি বীমা, ১০০% অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ১০০% গণনিরাপত্তা, ১০০% সামাজিক নিরাপত্তা, ১০০% ডাক যোগাযোগ, ১০০% ফোন যোগাযোগ, ১০০% সড়ক-রেল-নৌ-আকাশ পথ নেটওয়ার্ক, ১০০% স্যানিটেশন, ১০০% পানি ব্যবস্থাপনা, ১০০% জ্বালানী, ১০০% নন-স্টপ কোয়ালিটি বিদ্যুত, ১০০% হাই স্পীড ইন্টারনেট সংযোগ, ডিজিটালাইজেশন, ১০০% শিক্ষা, আইটি, আইসিটি, ১০০% ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশ, ১০০% পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত (১৯৯৭ সালে পরিবেশে বিশেষ গুরুত্ব দিতে জনাব আবু তালেব “পরিবেশবান্ধব” শব্দটি পরিকল্পিত শব্দটিরআগে জুড়ে দেন; আশাব্যঞ্জক বিষয় হল, এখন এই “পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত” শব্দযুগল বেশ ব্যবহৃত হচ্ছে), ১০০% পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট, স্থানীয়/মাঠ প্রশাসনিক ইউনিটগুলোকে সঠিকভাবে সজ্জিতকরণদ্বারা গ্রামীণ-নগরীয় দেশ ও নগরীয় দেশ উপযোগী স্তরীয়করণ/স্তরবিন্যাসকরণ, গ্রামীণ-নগরীয় দেশ ও নগরীয় দেশ উপযোগী প্রস্তাবিত স্তরবিন্যাসকরণ-১ ও ২ (১৩ জানুয়ারী ১৯৯৭ সালে উপস্থাপিত), ১০০% পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত গ্রামীণ প্রশাসনিক ইউনিট, ১০০% পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত গ্রামীণ-নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট, টেকসই কৃষি-অকৃষি উন্নয়ন, অভিযোজন, অভিযোজন প্রক্রিয়া, শিক্ষায় ও মানসিকতায় গ্রামীণ-নগরীয় দেশ ও নগরীয় দেশ উপযোগী সমাজ ও প্রশাসন নির্মাণকরণ, বিশ্বায়ন, স্থানীয়করণ, একুশ শতকীয় দেশ হওয়া, গণস্বপ্ন ২০২০: উন্নত গণতান্ত্রিক দেশ গঠনকরণ (স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (২৬ মার্চ ২০২১ এ) উদযাপনকে সামনে নিয়ে ১৯৯৭ সালে স্থিরকৃত এই সময়সীমায় (২০২০ এ ৩১ ডিসেম্বর) গণস্বপ্ন ২০২০ পূর্ণ করা যায়নি বিধায় পুনরায় সময়সীমা নিয়ে/দিয়ে ২৫টি ক্ষেত্রে গণতন্ত্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে), গণতন্ত্রায়ন, গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখা (জনাব আবু তালেব প্রণীত যা ১৩ জানুয়ারী ১৯৯৭ সালে ঢাকয় অনুষ্ঠিত এক জাতীয় সেমিনারে উপস্থাপিত), গ্রামীণ-নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট, নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট, গ্রামীণ প্রশাসনিক ইউনিট, সর্বোচ্চ মাঠ/স্থানীয় প্রশাসনিক ইউনিট (বিভাগ বা জেলা; বিভাগ হলে জেলা হবে মধ্যবর্তী ইউনিট; জেলা সর্বোচ্চ ইউনিট হলে বিভাগ হবে বিলুপ্ত), মধ্যবর্তী প্রশাসনিক ইউনিট (যেমন উপজেলা), মধ্যবর্তী প্রশাসনিক ইউনিট কেন বেশকিছুটা অগুরুত্বপূর্ণ হয়, পাশাপাশি অবস্থিত সর্বনি¤œ প্রশাসনিক ইউনিটদ্বয় (ইউনিয়ন ও নগর/পৌর), নগর সরকার, নগর প্রশাসন, নগর সংসদ, নগর আদালত, নগর ন্যায়পাল, নগর নির্বাচনী বোর্ড, ইউনিয়ন সরকার, ইউনিয়ন সংসদ, ইউনিয়ন প্রশাসন, ইউনিয়ন আদালত, ইউনিয়ন ন্যায়পাল, ইউনিয়ন নির্বাচনী বোর্ড, গণতান্ত্রিক আইনসভার রূপরেখা, ২৫টি ক্ষেত্রে ২৫টি গণতন্ত্রায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন, উন্নত গণতান্ত্রিক দেশ, উন্নত গণতন্ত্র, নগরীয় দেশ উপযোগী দ্বি-স্তরীয় স্থানীয়/মাঠ প্রশাসনে উন্নীতকরণ প্রক্রিয়া, প্রস্তাবিত স্তরবিন্যাসকরণ-১ ও প্রস্তাবিত স্তরবিন্যাসকরণ-২ (১৩ জানুয়ারী ১৯৯৭ এ উপস্থাপিত), কম পরিচালন ব্যয় ও বেশী উন্নয়ন ব্যয় (তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশে পরিচালন ব্যয় খুব বেশী; এটি কমিয়ে আনতে হবে) , ছোট্ট ও দক্ষ সরকার, গণস্বপ্ন ২০৫০: একটি টেকসই নগরীয় দেশ গঠনকরণ (১৯৯৭ এ উপস্থাপিত এই গণস্বপ্ন দ্রুত নগরায়নদ্বারা দৃশ্যমান বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঘটে চলেছে; তাতে গোটাদেশ ১০০% নগরীয় হয়ে ওঠবে, উল্লেখ্য ২০২০ এ অর্ধেক লোক অর্থাৎ ৫০% মানুষ নগরবাসী হয়ে যাবেন ও ২০৫০ এ ১০০% লোক নগরবাসী হয়ে যাবেন-এসব কথা ১৯৯৭ ও তৎপরবর্তীতে বিশ্বাস করানো কঠিনতম কাজ ছিলো বইকি; যাহোক, এ নগরায়ন প্রক্রিয়ায়/পথরেখায় ১৯৯৭ থেকে ২০২০ শেষ হয়েছে, বাকি ২০২১-২০৫০ সময়কালে মধ্যবর্তী দশকদ্বয় ২০২১-২০৩০ ও ২০৩১-২০৪০; এবং শেষ দশকটি হল ২০৪১-২০৫০; সবকিছু অর্থাৎ অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এই গণস্বপ্ন ২০৫০ কেন্দ্রিক হয়ে থাববে; কেহ বিশ্বাস/পছন্দ করুক বা না করুক), বিশ্ব প্রেক্ষিত বিবেচনায় নারীর ক্ষমতায়নে মিলেনিয়াম প্রোপোজাল পার্ট ওয়ান (এমপো) ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত বিবেচনায় ১১ দফা, একশো একশো প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি, একশো একশো ক্যাম্পেইন, মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক স্মৃতি সংরক্ষণে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগবিষয়ক বুদ্ধিবৃত্তিক ক্যাম্পেইন/আন্দোলন, স্থানীয় বাজেটগুলো (স্থানীয় সরকারগুলোদ্বারা স্ব-স্ব ইউনিটে প্রণীত ও বাস্তবায়িত বাজেট), জাতীয় বাজেট (কেন্দ্রীয় সরকারদ্বারা প্রণীত ও বাস্তবায়িত বাজেট), এডিপি (প্রতি বাজেটবর্ষে বাস্তবায়িত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি), সংশোধিত বাজেট (প্রতি বাজেটবর্ষে শেষ মাস জুনে উপস্থাপিত ও সংসদে অনুমোদিত), বার্ষিক পরিকল্পনা, দ্বি-বার্ষিক পরিকল্পনা, ত্রি-বার্ষিক পরিকল্পনা, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, পরিপ্রেক্ষিত/প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, প্রায় ২০,০০০ অকৃষি উন্নয়ন হাব (গ্রামীণ/পল্লী এলাকায় অবস্থিত ৪,৫৭১টি ইউনিয়নে স্থানীয় প্রয়োজনে স্থানীয় উদ্যোগে সৃষ্ট হাট-বাজারগুলোকে জনাব আবু তালেব “অকৃষি উন্নয়ন হাব” ও ছোট ছোট “ইকোনমিক জোন” বলে থাকেন যাতে অল্পসময়ে দ্রুততায় কর্মসৃজন, কর্মসংস্থান ও বহুমুখী উন্নয়ন করা সম্ভব, বিপরীতে বড় বড় ইকোনমিক জোনগুলো নির্মাণ ও ওপারেশনযোগ্য করা বেশ সময়সাপেক্ষ বিষয় যেমন ১০০ নির্মাণাধীন ইকোনমিক জোন যা ২০৩০ নাগাদ সম্পন্ন হবে, তবে এ দু’টো প্রক্রিয়া একইসঙ্গে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে চলমান রাখা উচিত বলে তিনি মনে করেন), ৭/২০২০-৬/২০২৫ সময়ে বাজেটবর্ষগুলোতে ৩৬০টি নতুন নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট (পৌর/নগর) গঠনকরণ সুপারিশ, ৭/২০২৫-৬/২০৩০ সময়ে বাজেটবর্ষগুলোতে ২৮০টি নতুন নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট (পৌর/নগর) গঠনকরণ সুপারিশ, ৬/২০৩০ এরমধ্যে নগরীয় প্রশাসনিক ইউনিট সংখ্যা ১০০০ এ উন্নীতকরণ, ইউনিয়নেরসংখ্যা যথাসম্ভব দ্রুত কমিয়ে আনা, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, দেশিক ও বৈদেশিক মিলে ১০০% কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ, ১০০% কর্মসংস্থান করতে না পারলে বেকারত্ব ভাতা প্রদান, ২০৩০ নাগাদ বৈদেশিক কর্মসংস্থান ৩ কোটিতে (৩০ মিলিয়নে) উন্নীতকরণ (গণস্বপ্ন ২০২০ অনুযায়ী ২০২০ সাল নাগাদ বিদেশে কর্মসংস্থান ২ কোটিতে উন্নীতকরণ হয়নি কেন সে ব্যাখ্যা খুব দ্রুততায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেয়া উচিত হবে), গড়ে মাথাপিছু আয় ও প্রকৃত মাথাপিছু আয়, জিডিপি (জনাব আবু তালেব ঘোষিত ফোরকাস্ট অনুযায়ী এক পর্যায় জিডিপিতে কৃষিখাতদ্বারা অবদান কেন ৫% এ নেমে আসবে, এবং অকৃষি খাতদ্বারা অবদান কেন ৯৫% এ উন্নীত হবে; বর্তমানে কৃষিখাত ১২% ও অকৃষিখাত ৮৮% অবদান জিডিপিতে দিয়ে থাকে), জিডিপি প্রবৃদ্ধি, সঠিক পরিসংখ্যান-উপাত্ত-তথ্য কেন খুবই প্রয়োজন, এখন গ্রামীণ মানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গি কেন প্রত্যাশিত ফল দিচ্ছেনা, এখন গ্রামীণ-নগরীয় ও নগরীয় মানসিকতা ও দৃষ্টিভংগি কেন খুবই প্রয়োজন, গ্রামীণ/পল্লী মানসিকতা/দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে গ্রামীণ-নগরীয় দেশ ও নগরীয় দেশ পরিচালন করা কেন সম্ভব নয়, কেন সম্ভব হচ্ছে না ইত্যাদি বিষয়গুলো সব মানুষকে ভালভাবে জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং ১০০% অভিযোজনে যেতে হবে।
উল্লেখ্য, এই চলমান বুদ্ধিবৃত্তিক নন-স্টপ ক্যাম্পেইন/আন্দোলন জনাব আবু তালেবের আইডিয়া অনুযায়ী ১৯৯৭ সাল থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে; এবং ইতোমধ্যে এই বুদ্ধিবৃত্তিক ক্যাস্পেইন/আন্দোলন ২৫ বর্ষ পূর্ণ করেছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877