স্বদেশ ডেস্ক: ফেন্টানিল একটি গুরুতর মাদক, যা চিকিৎসা সেবায় প্রাথমিকভাবে ব্যথানাশক ও চেতনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয় ও এটি ক্যান্সারের রোগী ও অত্যন্ত ব্যথাদায়ক সার্জারির পর নিরাময়ের ক্ষেত্রে মরফিনের কার্যকারিতার চেয়ে বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক অঙ্গরাজ্যের পর এবার নিউইয়র্কে নাটক ‘দুই দুগুনে চার’ মঞ্চস্থ হয়েছে। একইসাথে অনুষ্ঠিত হয়েছে সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘একটি ভালবাসার সন্ধ্যা’। নিউইয়র্কের উডসাইডের কুইন্স প্যালেসের মিলনায়তনে ৯ অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যায় ‘ড্রামা অ্যান্ড কালচারাল নাইট’ শীর্ষক এ আয়োজন সম্পন্ন হয়। নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক এডামসের এশিয়া বিষয় উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মানের উদ্যোগে এ দুটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নাট্যকার ও অভিনেত্রী জিনাত হাকিমের লেখা ও পরিচালনায় ‘দুই দুগুনে চার’ নাটকটি এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে মঞ্চস্থ হয়। এবারে নিউইয়র্ক প্রবাসীদের জন্য মঞ্চস্থ করা হল এ নাটক। এতে অভিনয় করেন মির্জা নুর, নাজাহ, তারিন জাহান, জিনাত হাকিম, আজিজুল হাকিম, রিচি সোলায়মান, অলিক, লায়লা হাসান ও কামাল। নাটকের আগে ‘একটি ভালবাসার সন্ধ্যা’ শীর্ষক সঙ্গীতানুষ্ঠানে গানে করেন বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী প্রতীক হাসান ও প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পী ত্রিনিয়া হাসান। অনুষ্ঠান দুটি উপস্থাপনা করেন ফাতেমা প্রিসিলা ও মিয়া মো. দুলাল। অনুষ্ঠান দুটির স্পন্সর ছিল সারাহ গ্রুপ, গিয়াস আহমেদ, শাহ জে চৌধুরি, নুরুল আজিম, গোল্ডেন এজ হোম কেয়ার, বারি হোম কেয়ার, রহমান মালিক, সিলেট মোটরস, বড় বাজার, বাংলা ট্রাভেলস, মামা’স রেস্টুরেন্ট, সারাহ হোম কেয়ার, নূর গ্রাফিক ডিজাইন ইনক, ইফিশিয়েন্ট মেডিকেল কেয়ার পিসি। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের আমব্রেলা সংগঠন হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ সোসাইটির এক লাখ ৬৫ হাজার ডলার হ্যাকের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। বড় ধরণের চক্রান্তের শিকার হয়েছে সোসাইটি। প্রথমে ৫ হাজার ডলারের বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ লিপ্ত ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে নিয়ে ব্যঙ্গ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি তিনি ইরান সমর্থিত লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ বলেছে, ইসরাইলে হামাসের রক্তপাত সত্ত্বেও এই নগরীতে কোনো ধরনের স্থানীয় হুমকি নেই। তবে তা সত্ত্বেও যেসব স্থানে ইহুদি লোকসংখ্যা বেশি আছে, সেখানে পুলিশি টহল বাড়ানো হয়েছে। মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেছেন, উইলিয়ামসবার্গ, বোরো পার্ক, রকওয়েস এবং ফ্ল্যাটবুশসহ কয়েকটি এলাকায় পুলিশ সদস্য বাড়ানো হয়েছে। এসব এলাকায় ইহুদিদের বসবাস রয়েছে। তাদের পোশাক এবং অন্যান্য নিদর্শনের কারণে তাদের ধর্মীয় পরিচিতি সহজেই বোঝা যায়। মেয়র অ্যাডামস বলেন, ‘আমরা জানি, এখানে আমাদের বেশি নজর দেওয়া দরকার। আমরা এ ব্যাপারে খুবই সচেতন, পুলিশ বিভাগ কাজটি করছে।’ এনওয়াইপিডির টহল বিভাগের প্রধান বলেন, নিউ ইয়র্ক সিটি বা আশপাশের এলাকায় ইহুদিদের টার্গেট করে কোনো হুমকি পাওয়া যায়নি। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্কের শিশুদের টিকটক, ইনস্টাগ্রাম এবং অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম সাইটের ‘আসক্তিজনক’ ফিচার থেকে দূরে রাখতে আইন প্রণয়নের কথা ভাবছেন গভর্নর ক্যাথি হোকুল এবং রাজ্যের আইনপ্রণেতারা। গভর্নর হোকুল ঘোষণা করেন, শিশুরা যাতে সামাজিক মিডিয়া সাইটগুলোর টার্গেট করা অ্যালগোরিদম থেকে দূরে রাখা যায়, সেজন্যই নতুন আইন করা হচ্ছে। এসব সাইট চরম এবং অনেক সময় সহিংস কন্টেন্ট অবাধে প্রকাশ করে ব্যবহারকারীদের সম্ভব বেশি সময় সম্পৃক্ত রাখে। নতুন আইনে বলা হয়েছে যে অ্যালগোরিদমে নিয়ন্ত্রিত টিকটক, ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউবের মতো অ্যাপসগুলোর কোনো কোনোটি ব্যবহার করতে শিশুদের তাদের মা-বাবার অনুমতি লাগবে। এই বিধিনিষেধ কার্যকর করার দায়িত্ব পালন করবে টেক কোম্পানিগুলোই। আর অ্যাটর্নি জেনারেল এই নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের জরিমানা করবে, আইন পালন করতে যা যা করা দরকার, সবই করবে। গভর্নর হোকুল বলেন, ‘এসব শিশুকে আসক্ত করতে সামাজিক মিডিয়া এবং অ্যালগোরিদম বিরামহীনভাবে যেসব জিনিস দিচ্ছে, তা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।’ তিনি বলেন, ‘তারা এজন্য অনুমতি চায় না।’ তিনি বিভিন্ন সমীক্ষার কথা উল্লেখ করে বলেন যে ‘এগুলো অনুমতি চায় না।’ অথচ অতিরিক্ত ব্যবহার করা হলে এগুলো শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। গভর্নর বলেন, ‘এটি প্রাণঘাতী সরঞ্জাম হতে পারে। এটি কোনো অতিরঞ্জিত কথা নয়।’ উপস্থিত নেতারা বলেন, তারা মনে করেন যে এই আইনের ফলে সামাজিক অ্যাপসগুলো নিয়ন্ত্রিত হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল জেমস বলেন, ‘সামাজিক মিডিয়া কোম্পানিগুলো ব্যবহারকারীর বয়স নির্ধারণ করতে নানা পদ্ধতি ব্যবহার করে। তারা ব্যবহারকারীর ব্রাউজার শনাক্ত করতে পারে। আমরা তাদের বলছি যে এই অ্যালগোরিদম শিশুদের ওপর ব্যবহার না করতে।’ তবে সার্ভেইল্যান্স টেকনোলজি ওভারসাইট প্রজেক্ট (এসটিওপি) নামের একটি নজরদারি অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ ভিন্ন মত প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, বয়স যাচাই প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধা কোম্পানিগুলোকে দেওয়া হলে তারা আমাদের সবাইকে অনুসরণ করার আরো ক্ষমতা পেয়ে যাবে। আর শিশুরা সম্ভাব্য সুরক্ষা নানাভাবে পেয়ে যাবে। এসটিওপির নির্বাহী পরিচালক আলবার্ট ফক্স কান বলেন, বিধিনিষেধ এড়িয়ে যাওয়ার নানা টুলস ইতোমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুরা সেগুলো ব্যবহার করতে পারে। অন্যদিকে আমাদের পরিচিতি শনাক্ত করতে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত ভয়াবহ সব উপায় অবলম্বন করছে। প্রস্তাবিত আইনে ১৮ বছর বয়সের নিচের শিশুদের সামাজিক মিডিয়ার অ্যাপসগুলোতে প্রবেশ করতে তাদের মা-বাবার অনুমতি নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শিশুরা যাতে মধ্য রাত থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত সামাজিক মাধ্যমে থাকতে না পারে, সেজন্যও পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। শিশুরা দিনে মোট কত ঘণ্টা অ্যাপস ব্যবহার করছে, সেটাও তার মা-বাবা জানতে পারবে। এসব বিধিনিষেধ অমান্যকারী কোম্পানিকে প্রথবার পাঁচ হাজার ডলার করে জরিমানা করতে পারবেন অ্যাটর্নি জেনারেল। আর শিশু ও তার অভিভাবকেরা নিয়ম লঙ্ঘনকারী কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রতিবারের জন্য পাঁচ হাজার ডলার দাবি করে মামলা দায়ের করতে পারবেন। রাজনীতিবিদরা বলেন, কিশোরীদের ওপর পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে সামাজিক মিডিয়ায় মাত্রাতিরিক্ত সময় ব্যয় করাটা মদ্যপান, যৌন আক্রমণ, স্থ’ূলতা এবং ড্রাগ ব্যবহারের চেয়েও খারাপ প্রভাব সৃষ্টি করে। কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ক্রমবর্ধমান হারে সামাজিক মিডিয়ায় থাকার ফলে শিশুদের মধ্যে বিষণœতা, উদ্বেগ, আত্মহত্যার চিন্তা, কম ঘুম এবং নিজের ক্ষতি করার মতো প্রবণতা সৃষ্টি হয়। এদিকে টিকটক বলেছে, তারা সমাজের, বিশেষ করে শিশুদের সুরক্ষিত ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে সহায়তা করে যাবে। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডের জন্য অপেক্ষায় থাকাদের জন্য স্বস্তির খবর দিয়েছে ইউনাইটেড স্টেটস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস)। কয়েকটি শ্রেণীর জন্য ইমপ্লয়মেন্ট অথোরাইজেশন ডকুমেন্টের (ইএডি) বৈধতা সর্বোচ্চ পাঁচ বছর করা হয়েছে। এই সুবিধা যারা পাবেন, তারা এখন থেকে তাদের অভিবাসন সফরে অনেক বেশি স্থিতিশীলতা ও স্বস্তি পাবেন। ইউএসসিআইএস গত ২৭ সেপ্টেম্বর সুবিধা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। ঘোষণাটি তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হয়েছে। এর আগে এই সুবিধার মেয়াদ ছিল এক বা দুই বছর। ফলে তারেকে আবেদনপত্র নবায়নের জন্য ছুটতে হতো, সংশ্লিষ্ট ফি জমা দিতে হতো। এর ফলে একদিকে যেমন প্রশাসনিক বোঝার সৃষ্টি হতো, আবেদনকারীরাও অনিশ্চয়তায় থাকতেন। নতুন পাঁচ বছর মেয়াদি ইএডি বৈধতা পাওয়ার ফলে আবেদনকারীরা অনেক বেশি স্বস্তিতে এবং কম জটিলতার মধ্যে তাদের অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে গ্রিনকার্ডের জন্য অপেক্ষায় থাকা সবাই এই সুবিধা পাবেন না। যারা মূলত উদ্বাস্তু হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন, সাময়িকভাবে অবস্থানের সুযোগ পাওয়া উদ্বাস্তু, আশ্রয়প্রার্থীর মর্যাদা লাভকারী এবং অস্থায়ীভাবে থাকার অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিরা এই সুবিধা পাবেন। তবে যাদের গ্রিনকার্ডের আবেদন বাতিল হয়ে যাবে, তারা কিন্তু পাঁচ বছরের জন্য ওয়ার্ক পারমিট পেলেও তা আর কার্যকর থাকবে না। এছাড়া ইউএসসিআইএস পলিসি গাইডেন্সও প্রকাশ করেছে। এতে স্পষ্ট করা হয়েছে যে অ্যারাইভাল/ডিপারচার রেকর্ড (ফরম আই-৯৪) আগন্তুকের মর্যাদার প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। আই-৯৪ ফরমের সাথে অবশ্যই ইমপ্লয়মেন্টে অথোরাইজেশনের উদ্দেশ্যের জন্য পরিচিতি প্রমাণপত্র থাকতে হবে। বিস্তারিত...
স্বদেশ ডেস্ক: নিউইয়র্ক মহানগর (উত্তর) বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক, সিলেটের সাবেক ছাত্রনেতা শরিফুল খালিশদার পেটের নানা সমস্যায় ভুগছেন। গত ৩ অক্টোবর তিনি নিউইয়র্কস্থ লং আইল্যান্ড জুইস (এলআইজে) হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন বিস্তারিত...