যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে কর্মপ্রার্থী লোকের অভিগমন বেশি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী রয়েছে। কেউ বৈধ উপায়ে গেছে, কেউ গেছে অবৈধ উপায়ে। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বৈধ সাড়ে ছয় লাখ বাংলাদেশি রয়েছে। কর্ম সনদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া বা অন্য কারণে অবৈধ হয়ে পড়া বাংলাদেশির সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবৈধরা এখন চরম আতঙ্কে রয়েছে। গ্রেপ্তার আতঙ্কে তাদের অনেকে রাতের বেলায় বাসস্থান ছেড়ে বনে-জঙ্গলে গিয়ে থাকে। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে সব অবৈধ বিদেশিকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তাদের ধরার জন্য সমন্বিত অভিযান চালানো হবে। শুধু কারখানা, মার্কেট বা অফিসে নয়, বাড়ি বাড়ি গিয়েও অভিযান চালানো হবে।
জানা গেছে, গত জানুয়ারি থেকে ৪ জুন পর্যন্ত মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ সাত হাজার ৯০০টি অভিযান চালিয়ে ২৩ হাজার ২৯৫ জন অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে পাঁচ হাজার ২৭২ জন বাংলাদেশি রয়েছে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে মালয়েশিয়া কঠোর অবস্থান নিয়েছে। শুধু অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের বিরুদ্ধেই নয়, তাদের নিয়োগকর্তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থানকারী বাংলাদেশিদের অনেকে জানিয়েছে, ঠিকমতো বেতন না পাওয়া, দালালদের নানা প্রতারণা ও জালিয়াতির কারণে তারা অবৈধ হয়ে পড়েছে। বৈধতাবিষয়ক পুনঃশুনানির জন্য টাকা জমা দিয়েও তারা বৈধ হতে পারেনি।
ইমিগ্রেশন পুলিশ অবৈধদের ধরতে প্রতিটি শহরের কারখানা, কোম্পানি, মার্কেট ও অন্যান্য জনবহুল এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে। সাধারণ পর্যায়ের কর্মসংস্থানের জন্য অভিবাসন কত যে কঠিন; পরিস্থিতি যে কত নির্মম সে বিষয়ে বাংলাদেশের প্রায় সব মানুষ অবহিত। অবৈধ হয়ে পড়লে বা অবৈধভাবে গেলে তো কথাই নেই। অভিযোগ রয়েছে, রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো ও মালয়েশিয়ার একটি সিন্ডিকেট চায় না অবৈধ অভিবাসীরা বৈধ হোক। আবার অবৈধ হয়ে পড়া অনেকে বৈধ হওয়ার সুযোগ কাজে লাগাতে পারে না। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে অবৈধ হয়ে পড়া শ্রমিকদের বৈধতার জন্য মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের আলোচনা করা উচিত। অবৈধ অভিবাসনও বন্ধ করতে হবে। যারা অবৈধ অভিবাসনের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।
কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে প্রচুর বাংলাদেশি বিদেশ-বিভুঁইয়ে যায়। মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে কর্মপ্রার্থী লোকের অভিগমন বেশি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী রয়েছে। কেউ বৈধ উপায়ে গেছে, কেউ গেছে অবৈধ উপায়ে। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বৈধ সাড়ে ছয় লাখ বাংলাদেশি রয়েছে। কর্ম সনদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া বা অন্য কারণে অবৈধ হয়ে পড়া বাংলাদেশির সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। অবৈধরা এখন চরম আতঙ্কে রয়েছে। গ্রেপ্তার আতঙ্কে তাদের অনেকে রাতের বেলায় বাসস্থান ছেড়ে বনে-জঙ্গলে গিয়ে থাকে। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে সব অবৈধ বিদেশিকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তাদের ধরার জন্য সমন্বিত অভিযান চালানো হবে। শুধু কারখানা, মার্কেট বা অফিসে নয়, বাড়ি বাড়ি গিয়েও অভিযান চালানো হবে।
গত জানুয়ারি থেকে ৪ জুন পর্যন্ত মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ সাত হাজার ৯০০টি অভিযান চালিয়ে ২৩ হাজার ২৯৫ জন অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে পাঁচ হাজার ২৭২ জন বাংলাদেশি রয়েছে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে মালয়েশিয়া কঠোর অবস্থান নিয়েছে। শুধু অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের বিরুদ্ধেই নয়, তাদের নিয়োগকর্তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থানকারী বাংলাদেশিদের অনেকে জানিয়েছে, ঠিকমতো বেতন না পাওয়া, দালালদের নানা প্রতারণা ও জালিয়াতির কারণে তারা অবৈধ হয়ে পড়েছে। বৈধতাবিষয়ক পুনঃশুনানির জন্য টাকা জমা দিয়েও তারা বৈধ হতে পারেনি।
ইমিগ্রেশন পুলিশ অবৈধদের ধরতে প্রতিটি শহরের কারখানা, কোম্পানি, মার্কেট ও অন্যান্য জনবহুল এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে। সাধারণ পর্যায়ের কর্মসংস্থানের জন্য অভিবাসন কত যে কঠিন; পরিস্থিতি যে কত নির্মম সে বিষয়ে বাংলাদেশের প্রায় সব মানুষ অবহিত। অবৈধ হয়ে পড়লে বা অবৈধভাবে গেলে তো কথাই নেই। অভিযোগ রয়েছে, রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো ও মালয়েশিয়ার একটি সিন্ডিকেট চায় না অবৈধ অভিবাসীরা বৈধ হোক। আবার অবৈধ হয়ে পড়া অনেকে বৈধ হওয়ার সুযোগ কাজে লাগাতে পারে না। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে অবৈধ হয়ে পড়া শ্রমিকদের বৈধতার জন্য মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের আলোচনা করা উচিত। অবৈধ অভিবাসনও বন্ধ করতে হবে। যারা অবৈধ অভিবাসনের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া দরকার।