শনিবার, ০১ Jun ২০২৪, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জিয়া ছাড়া কোনো সেক্টর কমান্ডার যুদ্ধক্ষেত্রে ছিলেন না: মির্জা আব্বাস দুবাই নিয়ে তরুণীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করতেন তারা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের বিশেষ ট্রেনটি আবার চালুর ঘোষণা, চলবে যত দিন ‘অল আয়েস অন রাফা’ : বিশ্বজুড়ে যা প্রায় ৫০ মিলিয়ন লোক শেয়ার করছে মানুষের বেঁচে থাকার কোনো অবলম্বনই সরকার রাখেনি : রিজভী রোহিঙ্গাদের নিয়ে করা আশঙ্কার আলামত দেখা যাচ্ছে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে প্রচার চালানো হতো এমন ১৪৮ অ্যাকাউন্ট ও পেজ সরিয়েছে ফেসবুক পাসপোর্ট থেকে ‘ইসরাইল ব্যতীত’ শব্দ মুছে ফেলা দুঃখজনক : মোমেন পৃথিবীর কোনো দেশেই গণতন্ত্র পারফেক্ট নয় : ওবায়দুল কাদের রাত ১২টায় বন্ধ হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, বিমানবন্দরে আটকা হাজার হাজার কর্মী
বাবুনগরী, মামুনুল ও ফয়জুল করিমের বিরুদ্ধে মামলা খারিজ

বাবুনগরী, মামুনুল ও ফয়জুল করিমের বিরুদ্ধে মামলা খারিজ

স্বদেশ ডেস্ক:

ভাস্কর্যবিরোধী বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন ফিরিয়ে দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আস সাম জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

একইসাথে মামুনুল হকসহ হেফাজত ইসলামের ভারপ্রাপ্ত আমির জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী ও মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিমের বিরুদ্ধে করা মানহানি মামলা খারিজ করে দিয়েছেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদার। মামলা গ্রহণ করার মতো কোনো উপাদান না থাকায় আদালত ওই আদেশ দেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার বাদি বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আদালতে মামলা দায়েরের জন্য আবেদন করেছি। কিন্তু আদালত জানান, যেহেতু এটি একটি রাষ্ট্রীয় ইস্যু, সেহেতু এটির ব্যবস্থা রাষ্ট্রপক্ষ থেকে করবে। বিষয়টি নিয়ে আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’

উল্লেখ্য, ৭ ডিসেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদারের আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক আরেকটি মামলা করেন। আদালত মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে ৭ জানুয়ারি মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি মামুনুল হক গত ১৩ নভেম্বর রাজধানীর তোপখানা রোডের বিএমএ মিলনায়তনের এক আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার হুমকি দেন। এ সময় তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘লাশের পর লাশ পড়বে, তবুও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য গড়তে দেয়া হবে না।’ এ বক্তব্যের ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাবমূর্তি ও সম্মান ক্ষুণ্ন করা হয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877