শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৩১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ডিবি কার্যালয়ে থাকবে না আর কোনো আয়নাঘর ও ভাতের হোটেল : মল্লিক শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি : নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু, উদ্ধারে নেমেছে সেনাবাহিনী সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে তালিবানকে বাদ দিলো রাশিয়া ইরানের যেসব স্থাপনায় হামলা করতে ইসরাইলকে নিষেধ করলেন বাইডেন প্রধান উপদেষ্টার সাথে সংলাপে যেসব বিষয় তুলে ধরেছে বিএনপি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করছেন সোহেল রানা হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু! সুস্থ থাকতে সকালে খালি পেটে যা খাবেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক বার্তা
বৃষ্টি থাকবে কতদিন, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

বৃষ্টি থাকবে কতদিন, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

স্বদেশ ডেস্ক:

সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে রাজধানীসহ সারাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গত দুই দিন ধরে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এই বৃষ্টি সপ্তাহজুড়ে হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মধ্য অক্টোবরের পর এই বৃষ্টি কমে আসবে বলেও জানায় সংস্থাটি।

এদিকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস রয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারাদেশে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির এ ধারা ১১ অক্টোবর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অন্যদিকে, ময়মনসিংহ বিভাগের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল পেরিয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এর একটি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত প্রসারিত হয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের ওপর প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হতে পারে। লঘুচাপ ও স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচু জোয়ারের আশঙ্কায় দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। গভীর সাগরে অবস্থানরত নৌযানগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি নিরাপদ স্থানে থাকতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম বলেন, ‘মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিচ্ছে। এ সময়ে এটি শক্তিশালী আচরণ করে এবং প্রচুর বৃষ্টি ঝরায়।’

আবহাওয়াবিদ ও কানাডার সাসকাচেওয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ বলেন, ‘ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর ও নেত্রকোনার ভারতীয় সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলোতে ভারী থেকে খুবই ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা করা যাচ্ছে। মেঘালয় পর্বতের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু পর্বতগুলোর মধ্যে একটি চোখপট নামক স্থান। এই স্থানেই সবচেয়ে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে এবং এই স্থানটি শেরপুর জেলার বিপরীতে। ফলে এখানে যে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে, তা দ্রুত নেমে আসছে শেরপুরের নদীগুলোতে পাহাড়ি ঢল আকারে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877