সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ আমলে নিল ট্রাইব্যুনাল এ বিচার অতীতের প্রতিশোধ নয়, ভবিষ্যতের জন্য প্রতিজ্ঞা : চিফ প্রসিকিউটর দেশের ৫২টি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় : খন্দকার মোশাররফ জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাজেট ২০২৫-২৬ : যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ফটকের সামনে ‘ককটেল সদৃশ’ বস্তুর বিস্ফোরণ ছাত্রদল-শিবিরের মধ্যে বাড়ছে উত্তেজনা জুলাই গণহত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

কেন ‘নিউজিল্যান্ডার অফ দ্য ইয়ার’ পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করলেন স্টোকস

স্বদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক: নিউজিল্যান্ড সরকারের বিরল সম্মানের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন বিশ্বজয়ী ইংল্যান্ড দলের অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। তাকে এই সম্মানের যোগ্য বলে মনে করা হয়েছে, তার জন্য তিনি আপ্লুত। কিন্তু এ পুরস্কার নিতে চান না বিশ্বকাপ ফাইনালের সেরা তারকা। কারণ তার দাবি, নিউজিল্যান্ডার অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারের আসল দাবিদার তিনি নন। এটি পাওয়া উচিত কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের।

বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে স্টোকসের ব্যাটেই প্রথমবার ট্রফি জয়ের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল কিউইদের। ম্যাচ টাই হওয়ায় বাউন্ডারি কাউন্ট-এ চ্যাম্পিয়ন হয় ক্রিকেটের আবিষ্কর্তারাই। তারপরই নিউজিল্যান্ড সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সেদেশে জন্মানো ইংলিশ তারকাকেই এই বিরল সম্মানে ভূষিত করা হবে।

কিন্তু স্টোকস চান, পুরস্কারটি পাক উইলিয়ামসনই। তিনি বলেন, “এই সম্মানীয় পুরস্কারটা আমার নামের পাশে ঠিক যায় না। কারণ নিউজিল্যান্ডে এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যারা এই পুরস্কারের বেশি যোগ্য। আমি ইংল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপ জিতেছি। আমি এখন ব্রিটেনেরই বাসিন্দা।”
এরপরই উইলিয়ামসনের প্রসঙ্গ টেনে স্টোকস বলেন, “উইলিয়ামসনকে কিউই কিংবদন্তি হিসেবে সম্মান দেয়া উচিত। টুর্নামেন্টের সেরাও হয়েছেন তিনি। গোটা বিশ্বকাপে দারুণ মানবিকতা ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন। তাই এ পুরস্কার তারই প্রাপ্য। আমার মনে হয়, নিউজিল্যান্ডবাসীও এই সিদ্ধান্তে খুশি হবে।”

১৯৯১ সালের ৪ জুন নিউজিল্যান্ডে জন্ম বেন স্টোকসের। জন্মের পরও বেশ কিছু বছর ক্রাইস্টচার্চেই ছিলেন স্টোকস। তার বাবা জেরার্ড রাগবি লিগ কোচিং করাতে কামব্রিয়া চলে এলে তার সঙ্গেই গোটা পরিবার ইংল্যান্ড পাড়ি দেয়। সেইসময় ১২ বছর বয়সেই ইংল্যান্ডে চলে আসেন বেন। কিন্তু পরে তাঁর বাবা-মা ক্রাইস্টচার্চে চলে আসেন। এখন তারা সেখানেই থাকেন। ফাইনালের দিন ব্ল্যাক ক্যাপসের হয়েই গলা ফাটান বেনের বাবা জেরার্ড। ছেলের এই মহানুভবতা মন ছুঁয়েছে তারও।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ