শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
শ্যালকের কারণে ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী পলক জনসমর্থনহীন সরকার জনগণের আওয়াজ নির্মমভাবে দমন করে : রিজভী নেতানিয়াহুসহ ইসরাইলি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করবে আইসিসি! গোটা দেশকেই কারাগারে পরিণত করেছে সরকার : মির্জা ফখরুল চুয়াডাঙ্গায় হিট অ্যালার্ট জারি ভারতে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শুরু চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন শুরু পাবনায় ১২ ট্রাক ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২৩ পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ইরানি প্রেসিডেন্ট ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম বলছে, সপ্তাহান্তে ইসরাইলে তেহরানের আক্রমণের প্রতিশোধের কথা ভেবে ইরানের রিভ্যোলিউশানারি গার্ডসের একজন ঊর্ধ্বতন জেনারেল ইসরাইলকে হুঁশিয়ার করে বলেছেন, তারা যদি ইরানের পরমাণু ক্ষেত্রে আক্রমণ করে তা হলে ইরান ইসরাইলের ‘পারমানবিক স্থাপনাগুলিকে’ লক্ষ্য করে আঘাত হানবে। ইরানের ওই হামলার বিরুদ্ধে ইসরাইল পাল্টা জবাব দেবার সংকল্প ব্যক্ত করে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন। গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ৭ অক্টোবর আক্রমণ চালানোর সাথে সাথে ইসরাইল-হামাস যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শনিবার রাতে ইসরাইলের ওপর তেহরানের প্রথম সরাসরি আক্রমণ ছিল ১ এপ্রিল দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলার প্রতিশোধ। ওই হামলায় ইরানে রিভ্যোলিউশানারি গার্ড কোরের দু’জন জেনারেলসহ সাতজন সদস্য প্রাণ হারান। ইরানের আক্রমণের প্রতিশোধ কোথায় কিংবা কবে নেয়া হবে সে সম্পর্কে ইসরাইলি কর্মকর্তারা কিছু জানাননি। তবে এই গার্ড বাহিনীর পারমাণবিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান আহমাদ হাঘতালাব বলেন, ইরান পরমাণু ক্ষেত্রের ্পর যেকোনো আক্রমণের পাল্টা জবাব দেবে। ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ হাঘতালাবকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, ‘এই ইহুদিবাদী সরকার [ইসরাইল] যদি আমাদের পরমাণু কেন্দ্র ও স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চায় তারা নিশ্চিতভাবেই আমাদের প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবে। পাল্টা আক্রমণে উন্নত অস্ত্রের সাহায্যে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে অভিযান চালানো হবে।’ ইরানের শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘নিজেকে রক্ষা করার অধিকার ইসরাইলের আছে।’ আর তার পর পরই ইরানের তরফ থেকে এই সতর্কবার্তা এলো। হাঘতালাব বলেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে ইসরাইলি আক্রমণের হুমকির কারণে তেহরানকে ‘তার ঘোষিত পারমাণবিক নীতি ও বিবেচনা থেকে সরে এসে তা নতুন করে ঠিক করতে হতে পারে।’ তিনি অবশ্য বিস্তারিত আর কিছু বলেননি। এই ইসলামি প্রজাতন্ত্রটি বরাবর বলে এসেছে যে তাদের পরমাণু কর্মসূচি হচ্ছে শান্তিপূর্ণ এবং পারমাণবিক বোমা তৈরির কথা অস্বীকার করেছে। তারা অবশ্য তাদের জাত-শত্রু ইসরাইলের বিরুদ্ধে তাদের স্থাপনাগুলোর ওপর নাশকতামূলক আক্রমণ চালানোর জন্য এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে পরমাণু বিজ্ঞানীদের হত্যা করার অভিযোগ এনেছে। ২০১৯ সালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেই বলেছিলেন, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরি করতে পারত। কিন্তু তা করবে না। কারণ ইসলামে এ জাতীয় অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমের অন্যান্য কর্মকর্তা বলেছেন যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির অব্যাহত সম্প্রসারণে মনে হয় যে তাদের সামরিক উদ্দেশ্য আছে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি খর্ব করার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত এক ঐতিহাসিক চুক্তি থেকে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র এক তরফাভাবে বেরিয়ে আসে। তখন থেকেই ইরান ২০১৫ সালের চুক্তিতে দেয়া শর্ত অনুযায়ী তার প্রতিশ্রুতি থেকে ক্রমশই সরে এসেছে। ওই চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করার কুটনৈতিক প্রচেষ্টা দীর্ঘদিন ধরে থমকে আছে এবং কিছু নিষেধাজ্ঞা আবার আরোপ করা হয়েছে। হাঘতালাবের মতে, ইসরাইলের পরমাণু কেন্দ্রগুলোকে ইরান চিহ্নিত করেছে এবং ‘সকল লক্ষ্যস্থল সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য’ তাদের কাছে আছে। ইসরাইলের পরমাণু অস্ত্র রয়েছে বলে ব্যাপকভাবে তা সকলেরই জানা। কিন্তু ইসরাইল কখনো তা স্বীকার করেনি। সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা
ব্যাংক থেকে গ্রাহকের কোনো তথ্য সরাসরি নেয়া যাবে না

ব্যাংক থেকে গ্রাহকের কোনো তথ্য সরাসরি নেয়া যাবে না

স্বদেশ ডেস্ক:

ব্যাংক থেকে গ্রাহকের কোনো তথ্য সরাসরি নেয়া যাবে না। গ্রাহকের কোনো তথ্য পেতে হলে আদালতের অনুমোদন নিতে হবে অথবা বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) অনুমোদন নিতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনোসহ দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে বিভিন্ন গ্রাহকের তথ্য নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ করছে।

এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট থেকে ব্যাংকগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম হওয়ার অভিযোগ উঠেছে ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে। দেশের প্রথম প্রজন্মের একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নয়া দিগন্তকে জানান, আদালত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বাইরেও বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্ন গ্রাহকের তথ্য চাওয়া হচ্ছে। তবে ব্যাংক থেকে কেবল আদালতের নির্দেশনা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বাইরে আর কাউকে তথ্য দেয়া হচ্ছে না। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের বিষয়ে ব্যাংক থেকে সতর্ক হতে বলা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট গ্রাহক যাতে ব্যাংক থেকে অর্থ উত্তোলন করে নিতে না পারে সে জন্য ব্যাংক কর্মকর্তাকে সতর্ক করে দেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের বিষয়ে আদালত বা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আইনেরও তেমন বাধ্যবাধকতা নেই। কারণ কোনো গ্রাহকের লেনদেনে সন্দেহ হলে ওই গ্রাহকের বিষয়ে সতর্কতার জন্য তার লেনদেন সীমিত করতে পারে ব্যাংকগুলো।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের প্রধান আবু হেনা মোহা: রাজি হাসান বৃহস্পতিবার নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, গ্রাহকের তথ্য হলো গোপনীয় বিষয়। এ গোপনীয় বিষয় ব্যাংক প্রকাশ করতে পারে না। কেবল আদালত থেকে কেউ অনুমোদন নিলে ওই সংস্থার কাছে গ্রাহকের তথ্য সরবরাহ করা যাবে। একই সাথে মানি লন্ডারিংয়ের কোনো বিষয় হলে বা মামলা তদন্তাধীন হলে অথবা সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন হলে ওই ক্ষেত্রে বিএফআইইউর অনুমোদন নিয়ে গ্রাহকের তথ্য চাওয়া যায়। আর সে ক্ষেত্রে ব্যাংকও সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য থাকে।

এ দিকে সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন, জালজালিয়াতির সাথে জড়িতদের তথ্য সরাসরি ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে সংগ্রহ করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সাথে এ বিষয়ে আইন সংশোধনের প্রস্তাবও নাকচ করে দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন, বিভিন্ন জালিয়াতির সাথে জড়িতদের তথ্য দ্রুত পেতে আইনি বিধান করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধবিষয়ক কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্সের কাছে প্রস্তাব দিয়েছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এর পক্ষে যুুক্তি ছিল, আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে অপরাধীদের তথ্য নিতে দেরি হয়ে যায়। এ কারণেই আইনি সংস্কার প্রয়োজন।

তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বলা হয় ব্যাংক হিসাবে আমানতকারীদের তথ্য বিশ্বব্যাপীই অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে সংরক্ষণ করা হয়। বাংলাদেশেও এটি করা হয়। হিসাবে থাকা টাকা সরিয়ে ফেলার সুযোগ খুব কম। এ ছাড়া টাকা তুলে নেয়া হলেও সব তথ্য ব্যাংকের কাছেই থাকে। এ ছাড়া বিএফআইইউ থেকে অনুমোদন চাওয়া হলে তা সাথে সাথে দেয়া হচ্ছে। ফলে এই ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এ ছাড়া বিএফআইইউ কোনো গ্রাহকের ব্যাংক হিসাব প্রথমে এক মাসের জন্য স্থগিত করতে পারে। পরবর্তীতে এক মাস করে ছয় মাস পর্যন্ত তা বাড়াতে পারে। এ ক্ষেত্রে কোনো গ্রাহকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হয় না। এর বাইরে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আদালতের অনুমোদন নিয়ে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের হিসাব স্থায়ীভাবে স্থগিত করতে পারে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম বলছে, সপ্তাহান্তে ইসরাইলে তেহরানের আক্রমণের প্রতিশোধের কথা ভেবে ইরানের রিভ্যোলিউশানারি গার্ডসের একজন ঊর্ধ্বতন জেনারেল ইসরাইলকে হুঁশিয়ার করে বলেছেন, তারা যদি ইরানের পরমাণু ক্ষেত্রে আক্রমণ করে তা হলে ইরান ইসরাইলের ‘পারমানবিক স্থাপনাগুলিকে’ লক্ষ্য করে আঘাত হানবে। ইরানের ওই হামলার বিরুদ্ধে ইসরাইল পাল্টা জবাব দেবার সংকল্প ব্যক্ত করে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন। গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ৭ অক্টোবর আক্রমণ চালানোর সাথে সাথে ইসরাইল-হামাস যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শনিবার রাতে ইসরাইলের ওপর তেহরানের প্রথম সরাসরি আক্রমণ ছিল ১ এপ্রিল দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলার প্রতিশোধ। ওই হামলায় ইরানে রিভ্যোলিউশানারি গার্ড কোরের দু’জন জেনারেলসহ সাতজন সদস্য প্রাণ হারান। ইরানের আক্রমণের প্রতিশোধ কোথায় কিংবা কবে নেয়া হবে সে সম্পর্কে ইসরাইলি কর্মকর্তারা কিছু জানাননি। তবে এই গার্ড বাহিনীর পারমাণবিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান আহমাদ হাঘতালাব বলেন, ইরান পরমাণু ক্ষেত্রের ্পর যেকোনো আক্রমণের পাল্টা জবাব দেবে। ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ হাঘতালাবকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, ‘এই ইহুদিবাদী সরকার [ইসরাইল] যদি আমাদের পরমাণু কেন্দ্র ও স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চায় তারা নিশ্চিতভাবেই আমাদের প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবে। পাল্টা আক্রমণে উন্নত অস্ত্রের সাহায্যে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে অভিযান চালানো হবে।’ ইরানের শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘নিজেকে রক্ষা করার অধিকার ইসরাইলের আছে।’ আর তার পর পরই ইরানের তরফ থেকে এই সতর্কবার্তা এলো। হাঘতালাব বলেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে ইসরাইলি আক্রমণের হুমকির কারণে তেহরানকে ‘তার ঘোষিত পারমাণবিক নীতি ও বিবেচনা থেকে সরে এসে তা নতুন করে ঠিক করতে হতে পারে।’ তিনি অবশ্য বিস্তারিত আর কিছু বলেননি। এই ইসলামি প্রজাতন্ত্রটি বরাবর বলে এসেছে যে তাদের পরমাণু কর্মসূচি হচ্ছে শান্তিপূর্ণ এবং পারমাণবিক বোমা তৈরির কথা অস্বীকার করেছে। তারা অবশ্য তাদের জাত-শত্রু ইসরাইলের বিরুদ্ধে তাদের স্থাপনাগুলোর ওপর নাশকতামূলক আক্রমণ চালানোর জন্য এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে পরমাণু বিজ্ঞানীদের হত্যা করার অভিযোগ এনেছে। ২০১৯ সালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেই বলেছিলেন, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরি করতে পারত। কিন্তু তা করবে না। কারণ ইসলামে এ জাতীয় অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমের অন্যান্য কর্মকর্তা বলেছেন যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির অব্যাহত সম্প্রসারণে মনে হয় যে তাদের সামরিক উদ্দেশ্য আছে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি খর্ব করার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত এক ঐতিহাসিক চুক্তি থেকে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র এক তরফাভাবে বেরিয়ে আসে। তখন থেকেই ইরান ২০১৫ সালের চুক্তিতে দেয়া শর্ত অনুযায়ী তার প্রতিশ্রুতি থেকে ক্রমশই সরে এসেছে। ওই চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করার কুটনৈতিক প্রচেষ্টা দীর্ঘদিন ধরে থমকে আছে এবং কিছু নিষেধাজ্ঞা আবার আরোপ করা হয়েছে। হাঘতালাবের মতে, ইসরাইলের পরমাণু কেন্দ্রগুলোকে ইরান চিহ্নিত করেছে এবং ‘সকল লক্ষ্যস্থল সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য’ তাদের কাছে আছে। ইসরাইলের পরমাণু অস্ত্র রয়েছে বলে ব্যাপকভাবে তা সকলেরই জানা। কিন্তু ইসরাইল কখনো তা স্বীকার করেনি। সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877