গত ২২ এপ্রিল বিরোধপূর্ণ কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহতের পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শুরু হয় তীব্র উত্তেজনা। এর রেশ ধরে ৭ মে রাত ১টা ৫ মিনিটে
অবশেষে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরদিন রোববার (১১ মে) চেনাব নদীর বাগলিহার ও সালাল বাঁধের একাধিক গেট খুলে দিল ভারত। একরকম বাধ্য হয়েই ভারতকে পানি ছাড়তে হল। এর ফলে আবারো পাকিস্তানের দিকে
পাকিস্তান সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সাম্প্রতিক উত্তেজনার মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব তারা নয়, ভারতই দিয়েছে। দেশটির আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় নয়াদিল্লি এ অনুরোধ
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দাবা নিষিদ্ধ করেছে আফগানিস্তানের তালেবান সরকার। এই খেলাকে জুয়ার উৎস বলে মনে করছে তারা। দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসলামিক আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত খেলাটি
স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধ করার উপায় নিয়ে আলোচনা করতে সরাসরি এক টেবিলে বসতে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস এ তথ্য দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রবিবার ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে
চরম উত্তেজনার মধ্যেই ঘোষণা এসেছিল, আকস্মিক। যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা কয়েক পরই লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু একদিনের মাথায় যুদ্ধবিরতি মান্য করার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে দুই দেশের মধ্যে। জাতীয়
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া হামলা-পাল্টা হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত সরকার তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর রোববার (১১ মে) পাকিস্তান ‘ধন্যবাদ জ্ঞাপন দিবস’ পালন করছে। এক লাইভ প্রতিবেদনে সিএনএন এমনটাই জানিয়েছে। দেশটির
পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে ড্রোন হামলা। সাম্প্রতিক এই সংঘাতে দুই পক্ষই ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে—যা বিশ্বের প্রথম