স্বদেশ ডেস্ক:
ঈদের পর দক্ষিণবঙ্গের মানুষ ফিরছেন ঢাকার কর্মস্থলে। কিন্তু ঈদের এক সপ্তাহ পরেও যাত্রীর চাপ কমেনি মুন্সিগঞ্জের মাওয়ার শিমুলিয়া ঘাটে।
শনিবার শিমুলিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, যাত্রী ও যানবাহনের উভয়মুখী চাপ পড়েছে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে। ছনবাড়ি থেকে শুরু করে পুরনো ঘাট এলাকা পর্যন্ত গাড়ির দীর্ঘ সারি দেখা গেছে।
সকাল থেকেই যাত্রীদের বাড়তি চাপে সীমিত পরিসরে ফেরিতে যানবাহন পার করা হচ্ছে। ফলে দুই ঘাটেই নদী পারাপারে যানবাহনকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে।
শিমুলিয়া ঘাটে বর্তমানে পারাপারের অপেক্ষা রয়েছে ৪৫০ ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যানবাহন। যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে সবগুলো ফেরি সচল রয়েছে বলে জানান বিআইডাব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে গণপরিবহন না থাকায় শিমুলিয়া ঘাটে আসা যাত্রীদের ভেঙে ভেঙে মোটরসাইকেল, সিএনজিসহ বিভিন্ন যানবাহনে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে। এতে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাদের। তবে অন্য যাত্রীদের তুলনায় মোটর সাইকেলের যাত্রী সবচেয়ে বেশী।
শিমুলিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল আহমেদ বলেন, শুক্রবার থেকে দুই ঘাটে ঢাকা ও দক্ষিণবঙ্গ উভয়মুখী যাত্রীদের চাপ রয়েছে। পাশাপাশি শিমুলিয়া ঘাটে যাত্রীবাহী ২৫০ ও পণ্যবাহী ২০০ যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।