সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
১৪ বছর পর ‘ভুলভুলাইয়া’র ছবিতে অক্ষয় কুমার ‘কিশোর গ্যাং নির্মূলে উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা পেয়েছে র‌্যাব’ উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব হারানোর পর থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ বিরোধী দল নিধনে এখনো বেপরোয়া কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে : মির্জা ফখরুল রাজশাহীর দুই জেলায় ভূমিকম্প অনুভূত ঢাকাসহ ৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার বন্ধ কালবৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ, ৫০ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎ বিছিন্ন তাপপ্রবাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী গ্রেফতারের আতঙ্কে নেতানিয়াহু, প্রতিরোধের চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রও পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হয়েছে ১৫০০ কোটি টাকা
দুই ওপেনার হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

দুই ওপেনার হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

স্পোর্টস ডেস্ক: শাহিন আফ্রিদির বলে বোল্ড হয়ে ৮ রান করে সাজঘরে ফিরে গেলেন তামিম ইকবাল।

৩১৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২২ রান করে মোহাম্মদ আমিরের বলে ফখর জামানের তালুবন্দী হয়ে ফিরে গেলেন সৌম্য সরকার।

বিশ্বকাপের ৪৩তম ম্যাচটি ছিলো পাকিস্তানের জন্য অসম্ভব এক গন্তব্যহীন স্বপ্নযাত্রার মতো। এই ম্যাচে বিস্ময়কর কিছু দেখিয়ে তাদের সামনে সুযোগ ছিলো বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়ারও। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করার মতো কোনো মানসিকতা দখা যায়নি পাকিস্তানী ব্যাটসম্যানদের।

টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ইমাম উল হকের (১০০) ও বাবার আাজমের (৯৪) রানের সুবাধে বাংলাদেশকে ৩১৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে পাকিস্তান। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩১৫ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।

হোম অব ক্রিকেট খ্যাত লন্ডনের লর্ডসে (বাংলাদেশ সময়) বিকেল সাড়ে তিনটায় প্রথম পর্বে দু’দলের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয় পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তানের অধিনায়ক সারফরাজ আহমেদ। বিশ্বকাপের মঞ্চে অধিনায়ক হিসেবে শেষ টস করেন মাশরাফির।

সেমিফা্‌ইনালের অসম্ভাবনীয় আশা ও দলের জয়ে বড় পুঁজি জমা করতে নেমে শুরুতেই স্কো্র বোর্ডে ২৩ রান জমা করতেই ফখর জামানের উইকেট হারায় পাকিস্তান। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের তৃতীয় ওভারে অপ স্ট্যাম্পের বাইরের বল ফুল করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে দাঁড়ানো ফিল্ডার মেহেদি হাসান মিরাজের তালুবন্দীতে ব্যক্তিগত ১৩ রান করে ফেরেন ফখর।

দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে বাবার আজম ও ইমাম উল হকের ১৫৭ রানের জুটি পাকিস্তানকে চালকের আসনে নিয়ে যায়। ইনিংসের ৩২তম ওভারে বাবর আজমকে দারুণ এক এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে দ্বিতীয় শিকার করে দলকে ব্রেক থ্রো এনে দেন সাইফ। ৯৮ বলে ১১ চারে ৯৬ রানের সেঞ্চুরি বঞ্চিত ইনিংস খেলেন বাবর। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে ৬৬ রানের জুটি গড়েন ইমাম।

দেখে শুনে খেলে বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী লর্ডস স্টেডিয়ামে ওপেনার ইমাম উল হক তুলে নেন ক্যারিয়ারের সপ্তম ও বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরি। বিশ্বকাপের মঞ্চে এর আগে কোনো পাকিস্তানি দু’টি সেঞ্চুরির দেখা পাননি। ১৯৯২ বিশ্বকাপে একটি করে সেঞ্চুরি করেছিলেন রমিজ রাজা ও আমির সোহেল। ২০১৯ বিশ্বকাপে একই কাজটি করেছেন বাবর আজম ও ইমাম। বাবর সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।

২ উইকেটে ২৪৬ করে রানের পাহাড় গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে ছিলেন ইমাম-উল-হক ও বাবর আজমরা। এরপর মাত্র ৯ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

মোস্তাফিজুর রহমানের বলে সিঙ্গেল রান নেয়ার মধ্য দিয়ে ৯৯ বলে বিশ্বকাপে প্রথম সেঞ্চুরির মাইলফলক স্পর্শ করেন ইমাম -উল হক। তার বিদায়ের ঠিক দুই রানের ব্যবধানে ফেরেন মোহাম্মদ হাফিজ। তিনি মেহেদী হাসান মিরাজের অফ স্পিনে বিভ্রান্ত হন। সাজঘরে ফেরার আগে ২৫ বলে তিনটি বাউন্ডারিতে ২৭ রান করেন হাফিজ।

পাঁচ নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি হারিস সোহেল। কাটার মাস্টার মোস্তাফিজের বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন হারিস। তার বিদায়ের মধ্য দিয়ে ৪৩.৫ ওভারে ২৫৫ রানে ৫ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

এরপর রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফেরেন পাকিস্তান অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। সাইফউদ্দিনের অসাধারণ ইয়র্কারে স্ট্যাম্প ভেঙে যায় ওয়াহাব রিয়াজের। মোস্তাফিজের বলে তার অসাধারণ ক্যাচে পরিণত হন শাদাব খান। ব্যাটসম্যানদের এই আসা-যাওয়ার মধ্যেই ইনিংনের শেষ দিকে ব্যাটিং তাণ্ডব চালান ইমাদ ওয়াসিম। তার ২৬ বলের ৪৩ রানের সুবাদে ৩১৫ রান করে পাকিস্তান।

বাংলাদেশী বোলারদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান ৫টি সাইফউদ্দিন ৩টি ও মেহেদি হাসান একটি উইকেট শিকার করেন।

বিশ্বকাপের ৪৩তম ম্যাচটি ছিলো পাকিস্তানের জন্য অসম্ভব এক গন্তব্যহীন স্বপ্নযাত্রার মতো। এই ম্যাচে বিস্ময়কর কিছু দেখিয়ে তাদের সামনে সুযোগ ছিলো বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়ারও। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করার মতো কোনো মানসিকতা দখা যায়নি পাকিস্তানী ব্যাটসম্যানদের।

টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ইমাম উল হকের (১০০) ও বাবার আাজমের (৯৪) রানের সুবাধে বাংলাদেশকে ৩১৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে পাকিস্তান। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩১৫ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।

হোম অব ক্রিকেট খ্যাত লন্ডনের লর্ডসে (বাংলাদেশ সময়) বিকেল সাড়ে তিনটায় প্রথম পর্বে দু’দলের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয় পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তানের অধিনায়ক সারফরাজ আহমেদ। বিশ্বকাপের মঞ্চে অধিনায়ক হিসেবে শেষ টস করেন মাশরাফির।

সেমিফা্‌ইনালের অসম্ভাবনীয় আশা ও দলের জয়ে বড় পুঁজি জমা করতে নেমে শুরুতেই স্কো্র বোর্ডে ২৩ রান জমা করতেই ফখর জামানের উইকেট হারায় পাকিস্তান। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের তৃতীয় ওভারে অপ স্ট্যাম্পের বাইরের বল ফুল করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে দাঁড়ানো ফিল্ডার মেহেদি হাসান মিরাজের তালুবন্দীতে ব্যক্তিগত ১৩ রান করে ফেরেন ফখর।

দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে বাবার আজম ও ইমাম উল হকের ১৫৭ রানের জুটি পাকিস্তানকে চালকের আসনে নিয়ে যায়। ইনিংসের ৩২তম ওভারে বাবর আজমকে দারুণ এক এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে দ্বিতীয় শিকার করে দলকে ব্রেক থ্রো এনে দেন সাইফ। ৯৮ বলে ১১ চারে ৯৬ রানের সেঞ্চুরি বঞ্চিত ইনিংস খেলেন বাবর। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে ৬৬ রানের জুটি গড়েন ইমাম।

দেখে শুনে খেলে বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী লর্ডস স্টেডিয়ামে ওপেনার ইমাম উল হক তুলে নেন ক্যারিয়ারের সপ্তম ও বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরি। বিশ্বকাপের মঞ্চে এর আগে কোনো পাকিস্তানি দু’টি সেঞ্চুরির দেখা পাননি। ১৯৯২ বিশ্বকাপে একটি করে সেঞ্চুরি করেছিলেন রমিজ রাজা ও আমির সোহেল। ২০১৯ বিশ্বকাপে একই কাজটি করেছেন বাবর আজম ও ইমাম। বাবর সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।

২ উইকেটে ২৪৬ করে রানের পাহাড় গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে ছিলেন ইমাম-উল-হক ও বাবর আজমরা। এরপর মাত্র ৯ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

মোস্তাফিজুর রহমানের বলে সিঙ্গেল রান নেয়ার মধ্য দিয়ে ৯৯ বলে বিশ্বকাপে প্রথম সেঞ্চুরির মাইলফলক স্পর্শ করেন ইমাম -উল হক। তার বিদায়ের ঠিক দুই রানের ব্যবধানে ফেরেন মোহাম্মদ হাফিজ। তিনি মেহেদী হাসান মিরাজের অফ স্পিনে বিভ্রান্ত হন। সাজঘরে ফেরার আগে ২৫ বলে তিনটি বাউন্ডারিতে ২৭ রান করেন হাফিজ।

পাঁচ নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি হারিস সোহেল। কাটার মাস্টার মোস্তাফিজের বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন হারিস। তার বিদায়ের মধ্য দিয়ে ৪৩.৫ ওভারে ২৫৫ রানে ৫ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

এরপর রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফেরেন পাকিস্তান অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। সাইফউদ্দিনের অসাধারণ ইয়র্কারে স্ট্যাম্প ভেঙে যায় ওয়াহাব রিয়াজের। মোস্তাফিজের বলে তার অসাধারণ ক্যাচে পরিণত হন শাদাব খান। ব্যাটসম্যানদের এই আসা-যাওয়ার মধ্যেই ইনিংনের শেষ দিকে ব্যাটিং তাণ্ডব চালান ইমাদ ওয়াসিম। তার ২৬ বলের ৪৩ রানের সুবাদে ৩১৫ রান করে পাকিস্তান।

বাংলাদেশী বোলারদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান ৫টি সাইফউদ্দিন ৩টি ও মেহেদি হাসান একটি উইকেট শিকার করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877