সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:০৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার কিছু হলে পরিণতি শুভ হবে না : মির্জা আব্বাস ভিসা নীতিতে পুলিশের ইমেজ সঙ্কট হবে না : আইজিপি অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলায় প্রবাসী আয়ের বিকল্প নেই : অর্থমন্ত্রী সব ধর্মাবলম্বীদের মাঝে ইসলাম ছড়িয়ে দিতে ব্রিটেনের মসজিদগুলোর দারুণ উদ্যোগ তিস্তার পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে ওয়াশিংটনে কিউবার দূতাবাসে ককটেল নিক্ষেপ ভারতের সাথে বিরোধে কানাডার মিত্ররা কেন ট্রুডোর পাশে দাঁড়াচ্ছে না? গণতান্ত্রিক বিশ্ব থেকে সরকারের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে : রিজভী নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণের পর শিশু হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে সরকারের ‘কিছু করার নেই’ : আইনমন্ত্রী
সিলেটে স্বর্ণমেলায় আতংক !

সিলেটে স্বর্ণমেলায় আতংক !

স্বদেশ ডেস্ক: সিলেটে ২৪ ও ২৫ জুন অনুষ্ঠিত হয় ‘স্বর্ণমেলা। বিভিন্ন ধরনের ‘শঙ্কা’ আর ‘ভয়ে’ মেলায় অংশ নেননি সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সুনামগঞ্জের অনেক ব্যবসায়ী। যারা নিজেদের কাছে গচ্ছিত সোনা কর দিয়ে ‘সাদা’ করেননি তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই অভিযানে নামার কথা জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ইতোমধ্যে জেলাগুলো থেকে ব্যবসায়ীদের তালিকাও সংগ্রহ করা হয়েছে। সোনা ব্যবসায়ী ও রাজস্ব কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। দেশের সোনা ব্যবসায়ী ও স্বর্ণকারদের কাছে অঘোষিত বা অবৈধভাবে থাকা সোনার মজুত ঘোষণায় আনার সুযোগ দেয় এনবিআর। এই সুযোগ ৩০ জুন পর্যন্ত থাকবে। তবে সোনা ব্যবসায়ীরা যাতে সহজেই এই সুযোগ নিতে পারেন, সে জন্য রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে এই অভিনব মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলায় অংশ নেওয়া সোনা ব্যবসায়ীদের নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে কর দিয়ে ‘কালো’ সোনা ‘সাদা’ করতে দেখা যায়।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি আটটি বিভাগীয় শহরে স্বর্ণমেলার আয়োজন করে। অবৈধ পথে সংগ্রহ করা সোনা, রূপা ও হিরা বৈধ করে নিতেই এই মেলার আয়োজন করা হয়। স্বর্ণমেলায় উপস্থাপন করা সোনা বা সোনার অলঙ্কারের ওপর করের পরিমাণ ছিল ভরি প্রতি ১ হাজার টাকা, কাট ও পোলিশড হিরার ক্যারেট প্রতি করের পরিমাণ ৬ হাজার টাকা এবং রূপার ভরি প্রতি করের পরিমাণ ৫০ টাকা। স্বর্ণালঙ্কার সংশ্লিষ্ট যে কোনও নিবন্ধিত ব্যবসায়ী সমিতির বৈধ সদস্যরা মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পান।
সিলেট বিভাগের স্বর্ণমেলায় এবার ১২৮ জন ব্যবসায়ী দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা কর দিয়ে তাদের কাছে গচ্ছিত সোনা বৈধ করে নেন। এরমধ্যে সোনার পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৩১ হাজার ভরি। তবে ব্যবসায়ীরা তাদের কাছে গচ্ছিত রূপা ও হিরার কোনও তথ্য দাখিল করেননি। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি সিলেট জেলা শাখার সদস্য সংখ্যা ২৪৭। এই হিসাবে সিলেট জেলার বেশিরভাগ ব্যবসায়ী স্বর্ণমেলায় অংশ নেননি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877