বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ছাত্রদল নেতার গুদামে সাড়ে ১৭ লাখ টাকার ভারতীয় কম্বল-সিগারেট যে ১২ নির্দেশনা দিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল কাদের আসেন, আমার বাসায় আসেন: মির্জা ফখরুল পিআইবির মহাপরিচালক হলেন ফারুক ওয়াসিফ চাকরির বয়সসীমা ৩৫ চান প্রশাসন ক্যাডাররা, জনপ্রশাসনকে জানাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বন্যা দেখতে গিয়ে নদীতে পড়ে গেলেন দুই এমপি ফ্যাসিবাদে জড়িত কবি, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের আইনের আওতায় আনা হবে গণহত্যায় উসকানিদাতা কবি-সাংবাদিকদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে : নাহিদ ইসলাম সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সুফল পাবে জনগণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আমরা সরকারকে সময় দিতে চাই : মির্জা ফখরুল
বেবিচক কর্মকর্তার ড্রয়ারে ৭৮৩০ পে-অর্ডার

বেবিচক কর্মকর্তার ড্রয়ারে ৭৮৩০ পে-অর্ডার

স্বদেশ ডেস্ক: বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এক প্রশাসনিক কর্মকর্তার টেবিলের ড্রয়ার থেকে ৭ হাজার ৮৩০টি পে-অর্ডার উদ্ধার করা হয়েছে। গত ১৬ জুন বিকালে বেবিচকের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আব্দুল খালেকের ড্রয়ার থেকে ১৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা মূল্যের পে-অর্ডারগুলো উদ্ধার করা হয়।

২০১৭ সালে ২০ ক্যাটাগরি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে প্রাপ্ত আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল ওই পে-অর্ডারগুলো। কিন্তু আব্দুল খালেক নিয়ম অনুযায়ী বেবিচকের হিসাব শাখায় তা জমা না দিয়ে নিজের অফিসের ড্রয়ারেই রেখে দেন। এ অভিযোগে তাকে সদর দপ্তরে হাজির হয়ে কারণ দর্শানো ও ব্যাখা তলব করে নোটিশ জারি করেছে বেবিচক কর্তৃপক্ষ।

গত মঙ্গলবার বেবিচকের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই নোটিশে বলা হয়, বেবিচকের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুল খালেক সদর দপ্তর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গত ১৩ জুন বিকালে বদলি হন। এর পর ১৬ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তার ব্যবহৃত টেবিল-চেয়ার সরিয়ে সেখানে আলমারি স্থাপনের সময় টেবিলের নিচের একটি ড্রয়ারে ৭ হাজার ৮৩০টি পে-অর্ডার অরক্ষিত অবস্থায় পাওয়া যায়।

ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে প্রাপ্ত আবেদনগুলোর যাচাই-বাছাই কমিটিতে সদস্য সচিব ছিলেন আব্দুল খালেক। তিনি আবেদনপত্রগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত ১৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকার পে-অর্ডার অর্থ বিভাগে না পাঠিয়ে অরক্ষিত অবস্থায় নিজের কাছে প্রায় ২ বছর ধরে রেখে দিয়েছিলেন।

আব্দুল খালেক আমাদের সময়কে বলেন, পে-অর্ডারগুলো তো অর্থ শাখায় জমা হওয়ার কথা; কিন্তু সেগুলো কীভাবে আমার টেবিলে এলো বুঝতে পারছি না! বেবিচকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, অভিযুক্ত কর্মকর্তা আত্মসাতের উদ্দেশ্যে পে-অর্ডারগুলো নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই বিষয়ে তদন্ত চলছে, অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদের পর বিষয়টি খোলসা হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877