শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১১:৫৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রক্ত সংক্রমণে মারা গেছেন থাই গুহার সেই মুসলিম উদ্ধারকর্মী

রক্ত সংক্রমণে মারা গেছেন থাই গুহার সেই মুসলিম উদ্ধারকর্মী

স্বদেশ ডেস্ক:

থাইল্যান্ডে গত বছর একটি গুহায় আটকে পড়া ১২ জন শিক্ষার্থী আর তাদের ফুটবল কোচকে উদ্ধারে অংশ নিয়েছিলেন এমন একজন উদ্ধারকর্মী রক্তের সংক্রমণে মারা গেছেন।

থাম লুয়াং গুহায় গত বছর উদ্ধার অভিযান চালানোর সময় তার রক্তে সংক্রমণের ওই ঘটনা ঘটে। থাইল্যান্ডের নেভি সিলের পেটি অফিসার বেইরুত পাকবারা এরপর থেকেই পর্যবেক্ষণে ছিলেন। শুক্রবার তিনি মারা যান।

উদ্ধার অভিযান চালানোর সময় আরেকজন উদ্ধারকর্মী সামান গুনান মারা যান।

২০১৮ সালের ২৩শে জুন একটি গুহা দেখতে দিয়ে আটকে পড়ে ১১ থেকে ১৬ বছর বয়সী ওয়াইল্ড বোরস ইয়ুথ ফুটবল টিমের ১২ সদস্য এবং তাদের ২৫ বছর বয়সী কোচ সামান, সাবেক নেভি সিলের একজন ডুবুরি, একটি বাতাসের ট্যাংক দিয়ে ফেরত আসার সময় তার নিজের ট্রাংকের বাতাস ফুরিয়ে যায় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে যান।

পরবর্তীতে গুহাটির প্রবেশ মুখে তার একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে।

সাতুন প্রদেশে বেইরুত পাকবারার গ্রামের বাড়িতে ইসলামিক রীতিনীতি অনুযায়ী তাকে দাফন করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ২৩শে জুন একটি গুহা দেখতে দিয়ে আটকে পড়ে ১১ থেকে ১৬ বছর বয়সী ওয়াইল্ড বোরস ইয়ুথ ফুটবল টিমের ১২ সদস্য এবং তাদের ২৫ বছর বয়সী কোচ। তারা গুহায় প্রবেশের পর বন্যার পানি এসে তাদের বের হবার পথ আটকে দেয়।

থাইল্যান্ডের উত্তর এলাকার চিয়াং রাই প্রদেশের ওই গুহাটি এ বছর নভেম্বরে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হয়।

পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক উদ্ধার অভিযানে ১৭দিন পরে তাদের সেই গুহা থেকে বের করে নিয়ে আসা হয়, যে অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন ৯০জন ডুবুরি।

সেই উদ্ধার অভিযান সারা বিশ্বের গণমাধ্যমে জায়গা করে নেয়।

থাইল্যান্ডের উত্তর এলাকার চিয়াং রাই প্রদেশের ওই গুহাটি এ বছর নভেম্বরে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হয়।

সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন ধর্মযাজক, সরকারি কর্মকর্তা এবং পার্ক রেঞ্জাররা। সূত্র : বিবিসি

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877