স্বদেশ ডেস্ক:
ক্যাসিনো, টেন্ডারবাজি, ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান অভিযানে তথ্য সরবরাহে হিমশিম খাচ্ছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থার চাহিদা মোতাবেক তথ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে। এর আগে চার শতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব চাওয়া হয়েছিল।
এদের বেশির ভাগেরই তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। তবে অনেকের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আসায় বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে আরো তথ্যের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এতে নতুন আঙ্গিকে আবারো অনেকের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
নতুন ও পুরাতনসহ আরো ১১৮ ব্যক্তির সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক। এদের মধ্যে জাতীয় সংসদের হুইপ, সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্য, ক্ষমতাসীন দল ও তাদের অঙ্গ সংগঠনের নেতা, সরকারি কর্মকর্তা, ঠিকাদার, প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ ও কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসী রয়েছে।
দুদকের এই অনুসন্ধান নিয়ে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক থেকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম। তিনি লিখেন,
ছাত্রলীগের দায়িত্ব ছেড়েছি প্রায় চার বছর
এতদিন যাবত দেশের বাহিরেই থাকি
মাঝখানে ছাত্রলীগের সম্মেলনে এবং
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সব মিলিয়ে তিন/ চার মাস দেশে ছিলাম
দায়িত্বে থাকার সময় টেন্ডার চাঁদা তদবির কমিটি বানিজ্য কোনটিই করিনি
তারপরেও দুদক অনুসন্ধান চালাচ্ছেন অবৈধ সম্পদের খোজে ।
কোন অন্যায় না করে এত বড় কষ্টের দায় কেন নিতে হচ্ছে জানিনা । কষ্ট পাচ্ছিনা নিজের প্রতি ঘেন্না হচ্ছে
এই চার বছরে ধার করেছি প্রায় অনেক টাকা
আমার পাওনাদারও আছেন আমার ফ্রেন্ডলিস্টে তাদের কাছ থেকে সময় নিয়েছি ফেরত দিবো বলে তারাও ত্যাক্ত বিরক্ত আমার প্রতি
তবে কি ইসমাঈল চৌধুরী সম্রাটের সাথে আমার রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিলো এই কারনেই আমার শাস্তি ?
সম্রাট ভাই আমাকে আদর করতো স্নেহ করতো
রাজনীতির মাঠেই তার সাথে আমার সম্পর্ক হয়েছিলো ।
সম্রাট ভাইয়ের সাথে সম্পর্ক ছিলো এই কারনে দুদক আমার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালালে অনেক এম পি মন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের তো তাহলে যাবজ্জীবন কারাদন্ড হবে কারন………………………………………..
# প্রায় সব্বাই দুধে ধোয়া তুলসিপাতা #