বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিপির সর্বোচ্চ ৩৮৮০৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে এলজিইডি বিদেশী সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দুবাইয়ে বিদেশীদের গোপন সম্পদের পাহাড়, তালিকায় ৩৯৪ বাংলাদেশীও সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ বহাল ফের আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় উপজেলা নির্বাচন জনগণের সাথে প্রতারণা করার নির্বাচন : রিজভী মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক শারমিনকে বিয়ের প্রস্তাব সালমানের, কী জবাব দিয়েছিলেন অভিনেত্রী? কোলেস্টেরলের লাগাম টানবে যেসব ফল ইবরাহিম (আ.) যেভাবে হজের ঘোষণা দিয়েছিলেন
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনের লাশ বুঝে পেলেন বাবা

অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনের লাশ বুঝে পেলেন বাবা

স্বদেশ ডেস্ক:

রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর লাশ অবশেষে বুঝে পেল তার পরিবার।

অগ্নিকাণ্ডের ১১ দিন পর সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বৃষ্টির লাশ তার বাবা সবুজ শেখের কাছে হস্তান্তর করেছে।

এর আগে রোববার (১০ মার্চ) সিআইডি জানিয়েছিল, ‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রী’র সাথে তার বাবা সবুজ শেখ ও মা বিউটি খাতুনের ডিএনএ’র মিল পাওয়া গেছে। অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে ঢাকার একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে কাজ করতেন এই তরুণী। তবে বাবা-মায়ের দেয়া তার নাম ছিল বৃষ্টি খাতুন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে আগুনে ৪৬ জন নিহত হন। তাদের ৪৪ জনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে বৃষ্টি খাতুন ও নাজমুল হোসেন নামে দুজনের লাশের একাধিক দাবিদার থাকায় তাদের ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় পুলিশ।

উল্লেখ্য, সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুনের তিন মেয়ের মধ্যে বৃষ্টি খাতুন ছিলেন সবার বড়। তাদের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বনগ্রামে।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের অগ্নিদুর্ঘটনার নিহত হওয়ার পর সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী বা বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় নিয়ে অস্পষ্টতা তৈরি হয়।

‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রী’ নামে পরিচিত সাংবাদিক কাজ করতেন ‘দ্য রিপোর্ট ডট লাইভ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালে। ঢাকায় তিনি সনাতন ধর্মের রীতি-নীতি অনুসরণ করতেন বলে পরিচিতরা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে লাশ শনাক্তের পর গত ১ মার্চ কুষ্টিয়ার সাবরুল আলম সবুজ নিজেকে ওই নারী সাংবাদিকের বাবা দাবি করেন। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে তার নাম বৃষ্টি খাতুন বলে দেখতে পেয়ে লাশ হস্তান্তরের উদ্যোগ নিয়েছিল পুলিশ।

এমন প্রেক্ষাপটে আসল পরিচয় শনাক্ত না করে তার লাশ হস্তান্তর না করার জন্য অনুরোধ করে রমনা কালী মন্দির কর্তৃপক্ষ। এরপরে পুলিশ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877