বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ফোর্বসের তালিকায় ৯ বাংলাদেশি বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা একসময় বিশ্বে রোল মডেল হবে চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখ কোরবানির পশু বেশি আছে : মন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিপির সর্বোচ্চ ৩৮৮০৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে এলজিইডি বিদেশী সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দুবাইয়ে বিদেশীদের গোপন সম্পদের পাহাড়, তালিকায় ৩৯৪ বাংলাদেশীও সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ বহাল ফের আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় উপজেলা নির্বাচন জনগণের সাথে প্রতারণা করার নির্বাচন : রিজভী মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক
সানজিদা-হারুনের সঙ্গে কী ঘটেছিল, উঠে এল চিঠিতে

সানজিদা-হারুনের সঙ্গে কী ঘটেছিল, উঠে এল চিঠিতে

স্বদেশ ডেস্ক:

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাময়িক বহিষ্কৃত অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ ও অপর এডিসি সানজিদা আফরিনের সঙ্গে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে মারামারি হয়। গত শনিবার রাতে সানজিদার স্বামী ও ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মীর সঙ্গে তাদের এ মারামারি হয়। সেদিনের সেই ঘটনা তুলে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন সেখানকার নিরাপত্তা কর্মকর্তা সিকিউরিটি সুপারভাইজার ওয়ারেছ আলী।

ওয়ারেছ আলী তার তিনি চিঠিতে লেখেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে হাসপাতালে আসা একদল দর্শনার্থী ইটিটি কক্ষের সামনে মারামারি করেন। হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিট পরিদর্শন করে এসে তিনি এই মারামারি দেখতে পান। দুই পক্ষকে অনুরোধ করে তিনি মারামারি থামাতে সমর্থ হন।

তিনি লেখেন, মারামারিতে লিপ্ত ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে, প্রথমে তারা পরিচয় জানাতে অস্বীকৃতি জানান। পরে অনুরোধ করলে তারা পরিচয় দেন। এতে জানা যায়, একজন রাষ্ট্রপতির এপিএস (সহকারী একান্ত সচিব আজিজুল হক) এবং অন্যজন হচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তা (হারুন অর রশিদ)। বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে তিনি ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে রমনা ও শাহবাগ থানার পুলিশ এসে তাদের নিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে শাহবাগ থানায় তুলে নিয়ে ছাত্রলীগের তিন নেতাকে বেধড়ক পিটুনি দেয় পুলিশ। ওই তিন নেতা হলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম, বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান।

পিস্তলের বাঁট দিয়ে মেরে আনোয়ার হোসেন নাঈমের বেশ কয়েকটি ভেঙে ফেলেন এডিসি হারুন অর রশিদ। এ ঘটনার জেরে রবিবার এডিসি হারুনকে এপিবিএনে বদলি করা হয়।

অন্যদিকে, ঘটনা তদন্তে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে ডিএমপি। পরের দিন গত সোমবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এডিসি হারুনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877