সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।সন্ত্রাসবাদ বন্ধে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় ইসলামী দেশগুলোর জোট অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় ওআইসি সম্মেলনের সমাপনী ও মূল পর্ব শুরু হয়। সেখানে সমবেত হন ৫৭ মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ। সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে চলে ১৪তম ওআইসি সম্মেলন।
নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধানের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এ আন্তর্জাতিক ফোরামে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের হতাশাজনক অবস্থানে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মুসলিম দেশগুলোকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সময় একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ওআইসিকে ঢেলে সাজানোরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কেউ অন্যায় কিছু করলে তার শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ রয়েছেন। ধর্মের নামে বিশ্বব্যাপী চলা সন্ত্রাসের তীব্র সমালোচনা করেন সরকারপ্রধান। সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটনে ৪ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন্দ্র করেই ওআইসির জন্ম স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সংকট আজও বিদ্যমান। তাই বিভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের চর্চাতেই উম্মাহর সমৃদ্ধি উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে চার দিনের সরকারি সফরে সৌদি আরব পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট (বিজি-১৫১২) স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মসিহ এবং জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।