শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো শ্রীলঙ্কা রাজধানীতে ৩৪ চোরাই মোবাইলসহ চোরচক্রের সদস্য গ্রেপ্তার হোয়াটসঅ্যাপে স্লিপ গ্রহণ করবে হাইকোর্ট বেঞ্চ সাম্প্রদায়িক হামলা বন্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে সরকার, গ্রেপ্তারের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দাবানলের মধ্যেই চলছে লুটপাট, কারফিউ জারি অন্তঃসত্ত্বা সাংবাদিককেও হুমকির অভিযোগ টিউলিপের বিরুদ্ধে সিরিয়ায় আসাদের ‘বিশ্বস্ত’ কর্মকর্তার প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড এবি পার্টির চেয়ারম্যান মঞ্জু ও সম্পাদক ফুয়াদ মাদুরোকে গ্রেপ্তারে আড়াই কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
‘ডাকা’র দুর্দশায় চার লাখ মানুষ

‘ডাকা’র দুর্দশায় চার লাখ মানুষ

স্বদেশ ডেস্ক:

সংখ্যাটি চার লাখ। তারা যুক্তরাষ্ট্রে তাদের মা-বাবাদের সাথেই থাকতে পারত। তরুণ অভিবাসীরা আরো ভালো বেতনে চাকরির সুযোগ, শিক্ষার সুযোগ এবং বহিষ্কার থেকে সুরক্ষা পেতে পারত। কিন্তু ১১ বছর ধরে ডাকা (ডেফার্ড অ্যাকশন ফর চাইল্ডহুড অ্যারাইভাল) কর্মসূচির ভাগ্যের সাথে তাদের ভাগ্যও হতাশার গহ্বরে ঝুলছে।

ট্রাম্প প্রশাসনের আইনগত চ্যালেঞ্জ এবং রিপাবলিকান-নেতৃত্বাধীন রাজ্যগুলো ডাকার অবসান চাওয়ায় এসব শিশু ও তরুণ মারাত্মক দুর্দশায় থাকতে বাধ্য হচ্ছে।

২০২১ সালে টেক্সাসের এক ফেডারেল বিচারক বর্তমান প্রাপকদের জন্য ডাকার সুযোগ দিলেও নতুন আবেদনকারীদের জন্য তা বন্ধ করে দেন।

এর পর থেকে প্রথমবারের মতো আবেদন করার যোগ্য হলেও চার লাখ লোক তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অভিবাসী সংস্কারে সমর্থনকারী এফডব্লিউডি.ইউএস নামের একটি গ্রুপ এ তথ্য জানিয়েছে।

বর্তমানে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার প্রাপক প্রতি দুই বছর পর পর তারে ডাকা মর্যাদা নবায়ন করার সুযোগ পেয়ে থাকে।

ইউনাইটেড উই ড্রিম-এর ন্যাশনাল কমিউনিকেশন্স ম্যানেজার ক্যাথরিন লি বলেন, ডাকার কারণে কেবল যারা আটকে আছে তারাই নয়, বরং যারা সুবিধা পাচ্ছে, তারাও সমস্যায় আছে।

ওবামা আমলের ওই কর্মসূচিতে আইনগত মর্যাদা না থাকা শিশু হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে আসা অভিবাসীদের বহিষ্কারের শঙ্কা ছাড়াই কাজ করা ও পড়াশোনা করার সুযোগ পেত।

ডাকার গ্যাঁড়াকলে পড়া বেশির ভাগের বয়স এখন কিশোর বয়সের শেষ প্রান্তে কিংবা ২০-এর কোঠার প্রথম দিকে। তাদের এখন নিজস্ব জীবন শুরু করার কথা।

ক্যাথরিন লি বলেন, এসব তরুণ-তরুণীদের অনেকে হাই স্কুল থেকে গ্রাজুয়েশন করেছে, তাদের অনেকে এমনকি কমিউনিটি কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন করছে বা ব্যাচেলর্স ডিগ্রি পাচ্ছে। অথচ তারা এরপর কী করবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছে। কারণ তাদের কোনো ওয়ার্ক পারমিট নেই।

তিনি বলেন, তারা সবসময় হুমকির মুখে থাকছে। তারা এই দেশে কোনো ধরনের সুরক্ষা পাচ্ছে না।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877