মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
এফডিসিতে মারামারিতে রক্তাক্ত সংবাদকর্মী উপজেলায় প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ নিয়ে দুদকের অনুসন্ধানের অগ্রগতি প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন : যা বলছে আওয়ামী লীগ ‘তুফান’র বিশেষ চরিত্রে চঞ্চল চৌধুরী পদ্মায় গোসলে নেমে নিখোঁজ তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার তীব্র গরমে স্বস্তি ফেরাতে যে সুপারিশ করল সংসদীয় কমিটি মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশী দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা : ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়ক কেএনএফ সংশ্লিষ্টতা : ছাত্রলীগ নেতাসহ কারাগারে ৭
হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

স্বদেশ ডেস্ক;

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের পথে রওয়ানা দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর আজই রাতে বাসায় ফেরার কথা রয়েছে তার।

আজ সোমবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’ থেকে বের হন তিনি।

এ সময় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী সাথে ছিলেন।

এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতা খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করেন।

গত বছর ২২ আগস্ট সর্বশেষ এভারকেয়ার হাসপাতালে চেকআপের জন্য গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। তারপর বাসায় থেকেই তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।

খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। ২০২১ সালের এপ্রিলে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। নানা শারীরিক জটিলতায় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

একপর্যায়ে তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। ১৯ জুন বাসায় ফেরেন। এর মধ্যে করোনার টিকা নেয়ার জন্য খালেদা জিয়া দুই দফায় মহাখালীর শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে যান। ১৯ জুলাই করোনার প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার পর ১৮ আগস্ট দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেন তিনি।

গত বছর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথাও জানান চিকিৎসকরা।

দুর্নীতির এক মামলায় দণ্ড দেয়ার পর খালেদা জিয়াকে ২০০৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে নেয়া হয়। করোনা মহামারীর প্রেক্ষাপটে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার শর্তসাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দেয়। এ পর্যন্ত ছয় দফায় খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। ফলে তিনি তার গুলশানের বাসায় অবস্থান করছেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877