স্বদেশ ডেস্ক:
২০২০ ও ২০২১ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২৩০ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এই পদক তুলে দেন।
এ সময় করোনায় জীবন উৎসর্গকারী নয়জনের পরিবারের সদস্যদের হাতে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) তুলে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
‘দক্ষ পুলিশ, সমৃদ্ধ দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ‘ প্রতিপাদ্যে রোববার সকালে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০২২‘ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি প্যারেডে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেয়া হয়।
গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা) দেয়া হয়।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২১ সালে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেয়া হয়।
গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা) দেয়া হয়।
পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা যায়, বিপিএম সাহসিকতা ও সেবা এবং পিপিএম সাহসিকতা ও সেবা- এই চারটি ক্যাটাগরিতে প্রতি বছর এই পুরস্কার দেয়া হয়। যারা এ পদকে ভূষিত হন তাদের নামের শেষে বিপিএম-পিপিএম উপাধি যুক্ত হয়।